4/64GB ৳10,999 4/64GB ৳11,499 |
|
---|---|
Symphony Z55 ৳12,490 |
৳11,100 |
Symphony Z55 ৳12,490 |
৳11,100 |
Symphony i80 ৳7,499 |
Symphony Z45 ৳10,490 |
Symphony Z22 ৳8,390 |
Symphony i69 ৳6,990 |
Symphony i32 ৳5,990 |
Symphony Z33 ৳9,390 |
Symphony হচ্ছে একটি বাংলাদেশী ব্র্যান্ড যারা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন, ফিচার ফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট কম্পিউটার বা ট্যাব তৈরি করে। 2008 সালে এডিসন গ্রুপ সিম্ফনি ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠা করে। দশ বছরেরও অধিক সময় ধরে তারা চীনে ফোন তৈরি করে সেগুলো বাংলাদেশে আমদানি করে গ্রাহকের কাছে পৌছে দিচ্ছে। 2018 সালের সেপ্টেম্বরে, Symphony Mobile বাংলাদেশে তার নিজস্ব কারখানা স্থাপন করে। তারা এখন চীন থেকে হার্ডওয়্যার এবং মোবাইলের অন্যান্য যন্ত্রাংশ আমদানি করে এবং সেগুলো এসেম্বল করে গ্রাহকের কাছে পৌছে দেয় । সিম্ফনি বরাবরই গন মানুষের ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত অর্জন করে। চার বছরেরও কম সময়ের মধে, তারা সারা বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ ভক্ত এবং ব্যবহারকারীদের সাথে বাংলাদেশের শীর্ষ বিক্রিত মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। থ্রিজি ইন্টারনেট এবং অ্যান্ড্রয়েডের সূচনালগ্নে তারা ছিল বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড কোম্পানী। তাদের বিশাল সাফল্যের পিছনে প্রাথমিক কারণ ছিল টেকশই গুনাগুন, বিশ্বস্ত পরিষেবা এবং দরকারী ফিচার এবং সাশ্রয়ী মূল্য। সিম্ফনির মূল ফোকাস হল তাদের গ্রাহকদের হাতে কম বাজেটের ফিচার ফোন এবং 3,000 থেকে 15,000 টাকা বাজেটের মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন তুলে দেওয়া। সারা বাংলাদেশে তাদের শোরুম, সার্ভিস পয়েন্ট এবং অনুমোদিত ডিলার পাওয়া যায়।
সিম্ফনি মোবাইলের ইতিহাস । symphony মোবাইলের দাম
সিম্ফনি প্রাথমিকভাবে তার প্রতিষ্ঠার শুরুতে কম দামে ফিচার ফোন তৈরি করে। অনেক ধীর গতির জিপিআরএস সংযোগের মাধ্যমে ইন্টারনেট চলার কারনে 2008 সালে বাংলাদেশে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনগুলি ততটা জনপ্রিয় ছিল। প্রথম প্রজন্মের কিছু আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড নকিয়া, স্যামসাং, ব্ল্যাকবেরি সে সময় সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ছিল ।
2013 সালে Android Jelly Bean ওএস চালিত Symphony Xplorer W68 Symphony-এর জন্য ব্যাপক সাফল্য এনে দিয়েছিল। এটি ফোন ইন্ডাস্ট্রিতে সিম্ফনিকে একটি বিশেষ স্থান দিয়েছে। সে সময় এই ফোনটি ছিল ডিজাইনের দিক থেকে খুবই আকর্ষণীয় যা সকলের কাছে গ্রহনযোগ্যতা পায়। অন্য কোন ব্র্যান্ড এত কম বাজেটের মধ্যে এত সূক্ষ্ম ভারসাম্যযুক্ত স্মার্টফোন (ডিজাইন, ফিচার, পাফারমেন্স এবং দাম) অফার করেনি। আরেকটি কারণ হল বাংলাদেশে 2012 সালের অক্টোবরের শেষের দিকে 3G নেটওয়ার্কের আগমন হয় এবং চাহিদার বাজারে এটি ছিল কম দামের 3G অ্যান্ড্রয়েড ফোন । সুতরাং, এটি সিম্ফনির জন্য এক ধরণের কিকস্টার্ট ছিল। এর পরে, Symphony Xplorer ZV 2014 সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায়, Xplorer ZVI জুলাই 2015 সালে মুক্তি পায়, Symphony H150, Xplorer V80, W68Q এবং W69Q এছাড়াও আরো বেশ কিছু জনপ্রিয় সিরিজের ফোন তারা বাংলাদেশের মানুষদের উপহার দেয়।
যদিও সিম্ফনি স্বল্পমূল্যের ডিভাইসগুলির জন্য বেশি পরিচিত, তারাও কিছুটা বাড়তি বাজেটের গ্রাহকদের জন্য Z সিরিজ এবং P সিরিজের অধীনে কিছু ফোন তারা বাংলাদেশে লঞ্চ করে।
সিম্ফনির ব্র্যান্ডের আবিষ্কারক এডিসন গ্রুপ মিড-রেঞ্জের ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে “হেলিও” নামে একটি নতুন ব্র্যান্ড শুরু করে। Helio ফোনগুলি দ্রুত কর্মক্ষমতা, ট্রেন্ডি ডিজাইন, উন্নত ক্যামেরা, শক্তিশালী ব্যাটারি ব্যাকআপ, সূক্ষ্ম বিল্ড কোয়ালিটি এবং বডি ম্যাটেরিয়ালের জন্য পরিচিত হয়ে ওঠে। কিন্তু কয়েক বছর পর ব্র্যান্ডটিকে আর দেখা যায়নি। তবে ২০২২ সালে এসে তারা আবারো হেলিও সিরিজের আরো একটি নতুন ফোন Helio G30 মার্কেটে লঞ্চ করে ব্যাপক সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছে।
Symphony থেকে সাম্প্রতিক সফল রিলিজের মধ্যে Symphony Z45, Z22, Z33, Z35, Z40, ATOM, ATOM II ইত্যাদি রয়েছে।