যদি ব্যবসা করার ইচ্ছা থাকে এবং ভাবতে যথেষ্ট পরিমাণে পুঁজি থাকে তাহলে বুদ্ধিমানের কাজ হবে একটি পাইকারি ব্যবসা শুরু করা । পাইকারি ব্যবসা করতে যদিও পুঁজি বেশি লাগে কিন্তু খুচরা ব্যবসার চেয়ে ঝামেলা কম পক্ষান্তরে লাভ বেশি। আজকে আমরা পাইকারি ব্যবসা কেমন লাভজনক এবং কিভাবে শুরু করবেন সেইসাথে কিছু লাভজনক এক্সেপশনাল পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া দেয়ার চেষ্টা করব।
চলুন এখন আমরা দেখে নেই কয়েকটি লাভজনক পাইকারি ব্যবসা আইডিয়া।
যত লাভজনক ব্যবসা রয়েছে তার মধ্যে কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা অন্যতম ব্যবসা। কাপড়ের ব্যবসা করতে চাইলে 8 থেকে 10 লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু করা ভালো। তবে মূলধনের পরিমাণ অনেক সময় নির্ভর করে আপনি কি ধরনের পণ্য বিক্রি করতে চাচ্ছেন সেটার উপর । কেননা কাপড়ের ব্যবসা বলতে অনেক ধরনের ব্যবসা বোঝায়। যেমন: থান কাপড়, থ্রিপিস, শাড়ি, লুঙ্গি, বাচ্চাদের পোশাক ইত্যাদি । আপনি যেটা নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন সেটাই আসলে লাভজনক যদি বুদ্ধি খাটিয়ে করতে পারেন।
থান কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন চাইলে থ্রি-পিস, লুঙ্গি, বাচ্চাদের পোশাক কারখানা থেকে কিনে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন তাঁতের কাপড় গুলো সংগ্রহ করে সেগুলো শহর এলাকাগুলোতে বিক্রি করতে পারেন ।
দৈনন্দিন জীবনে আমাদের সবসময় চালের প্রয়োজন হয়। ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও এই হয়েই চাল কিনতে বাধ্য হই । এর অর্থ হচ্ছে চালের চাহিদা কখনোই শেষ হবেনা। তাইতো বিভিন্ন চালের মিল থেকে চাল কিনে সে গুলোকে গুদামজাত করতে হবে এবং প্রয়োজনমতো খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করতে হবে । ধান এবং চাল এই দুইটি জিনিসের দামের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে তাই এই ব্যবসাটি সত্যিকার অর্থে খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা।
শুরু করতে হলে বিভিন্ন চাল এবং দাম সম্পর্কে ভালো ধারনা রাখতে হবে । এছাড়াও কোন এলাকার চাল ভালো সে সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। পরিবহন খরচ বাবদ ভালো একটা অর্থ চলে যায় সেদিকেও নজর দিতে হবে।
স্টেশনের পণ্যের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে কারণ আমাদের দেশে বর্তমানে প্রচুর স্কুল মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। চকবাজার অথবা বিভিন্ন উৎপাদন প্রতিষ্ঠান কাছ থেকে পণ্য সংগ্রহ করতে হবে। যদিও স্টেশনারি পণ্য নিয়ে পাইকারি ব্যবসার ক্ষেত্রে লাভের পরিমাণ খুবই কম।
উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে যে মূল্যে পণ্য ক্রয় করবেন তারপর খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারি মূল্যে বিক্রি করবেন সেখানে লাভের পরিমাণ খুবই কম থাকে। তবে প্রচুর আইটেমের অন্য রাখতে পারলে বেশি লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। চেষ্টা করতে হবে নতুন নতুন আইটেমের পণ্যগুলো সংগ্রহে রাখার জন্য। অনেক সময় আপনি পণ্য বাকিতে কিনে বিক্রি করতে পারবেন আর এটি এই ব্যবসার একটি সুবিধা।
শপিং করতে গেলে খেয়াল করবেন প্রত্যেকটা মার্কেটে ব্যাগের দোকান আছে। আর সবাই খুচরা দরে ব্যাগ বিক্রি করে। এরা কোন না কোন পাইকারি দোকান থেকে পণ্য কিনে এনে বিক্রি করে। ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসাটি করতে প্রচুর মূলধনের প্রয়োজন হবে কারণ বাজারে অনেক দামী দামী ব্র্যান্ডের ব্যাগ আছে। ব্যাগ প্রস্তুতকারকদের সাথে ভালো সম্পর্ক রাখতে হবে এবং কোন এলাকায় কোন কোন ব্যাগের চাহিদা বেশি সেগুলো খেয়াল রাখতে হবে। সেই সাথে নতুন নতুন পণ্যের খোঁজখবর রাখতে হবে এবং ব্যাগের মানের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। মানসম্মত ব্যাগ সাপ্লাই করতে পারলে অবশ্যই ব্যবসা ভালো চলবে।
যদি কম পুজিতে ব্যবসা করতে চান তবে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। টি-শার্ট ব্যবসা শুরু করার জন্য আমাদের দেশ সবচেয়ে উপযোগী। হাতের নাগালে আপনি প্রয়োজনীয় সবকিছু পেয়ে যাবেন। যদি ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন একটা পর্যায়ে বিদেশী বায়ারদের কাছে পণ্য বিক্রি করেও প্রচুর মুনাফা নিতে পারবেন। এছাড়াও স্থানীয় বাজারেও টি-শার্টের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বিভিন্ন টি-শার্ট কারখানা থেকে আপনার পণ্য কিনতে হবে এবং সে গুলোকে বিভিন্ন এলাকায় সাপ্লাই দিতে হবে।
ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা করতে হলে আপনাকে দুটি পথ অবলম্বন করতে হবে। প্রথম প্রথমটি হচ্ছে ব্র্যান্ড ঘড়ি বিক্রি এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে নন ব্র্যান্ডের ঘড়ি বিক্রি করা। যদি ব্র্যান্ডের ঘড়ি বিক্রি করতে চান তবে বেশি পুঁজি নিয়ে শুরু করতে হবে । অভিজাত কোম্পানিগুলোর খোঁজখবর নিতে হবে এবং তাদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে পণ্য ক্রয় করতে হবে। সেই সাথে বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় ঘুরে ঘুরে ঘড়ির দোকান গুলোর তালিকা তৈরি করতে হবে হবে এবং নির্দিষ্ট প্ল্যানমাফিক ব্যবসায়ীকে এগিয়ে নিতে হবে। অভিজাত দোকানগুলোর কাছ থেকে অর্ডার নিয়ে কোম্পানি গাছ থেকে পন্য এনে সরবরাহ করলেই এখানে একটা ব্যবসা করা সম্ভব।
নন ব্যান্ডের ঘড়ি নিয়ে ব্যবসা করতে চাইলে তেমন একটা প্রয়োজন হয়না। তবে ন্যূনতম এতোটুকু ধারণা থাকতে হবে যে তার কাছ থেকে পণ্য কিনলে আপনি বেশি লাভ করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে কোন কোন মডেলের ঘড়ি গুলো ভালো চলছে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। যদি পণ্য কেনার ক্ষেত্রে লাভ করতে পারেন তবে বিক্রি ক্ষেত্রেও লাভ করতে পারবেন।
বাজারে প্রচুর পরিমাণ থ্রি পিস আইটেম রয়েছে । একটা সময় বাঙালি বধুরা শাড়ি পরতো কিন্তু দিনে দিনে শাড়ি পড়ার প্রবণতা কমে আসছে এবং থ্রি-পিস ব্যবহারের প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সে হিসেবে এই ব্যবসাটি একটি লাভজনক এবং চাহিদা সম্পন্ন ব্যবসা। বাজারে প্রচুর কুয়ালিটি রয়েছে। থ্রিপিসের প্রচুর পরিমাণ কোয়ালিটি থাকার কারণে মাত্র একটি পণ্য নিয়েই পাইকারিভাবে ব্যবসা করা যায় ।
আপনি যেখানে পাইকারি ব্যবসা করতে চাচ্ছেন সেই এলাকার উপর নির্ভর করছে পুঁজির পরিমাণ। যে এলাকায় ব্যবসা করবেন এলাকায় কোন কোন পণ্যের চাহিদা বেশি সেটা নির্বাচন করতে পারলেই এই ব্যবসার পুঁজির পরিমাণ বের করা যাবে।
আমাদের দেশে খুচরা কসমেটিকের দোকান প্রচুর রয়েছে কিন্তু পাইকারি কসমেটিক দোকান খুব কম। এছাড়াও অনেক সময় আমরা রাস্তাঘাটে ছোট ছোট খাঁচার মধ্যে কসমেটিকসের পণ্যের পসরা নিয়ে বসে থাকতে দেখি এরা সাধারণত পাইকারি দোকান থেকে পণ্য এনে বিক্রি করে। বাজারে কসমেটিকস পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে এবং এটা অবিশ্বাস্য ভাবে লাভজনক একটি ব্যবসা। যদি আপনি পাইকারিভাবে ব্যবসা করেন তবে লাভের পরিমাণ টা আরো বেশি বেড়ে যাবে।
বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে প্রত্যেকটা মানুষের হাতেই মোবাইল ফোন রয়েছে। আরে মোবাইল ফোনে বিভিন্ন এক্সেসরিজ এর প্রয়োজন হয় । যেমন: হেডফোন, মোবাইল-কভার, চার্জার, ব্যাটারি ইত্যাদি। এই পণ্য গুলো নিয়ে পাইকারিভাবে একটি ব্যবসা শুরু করা যায়। চায়না থেকে মাল এনে দোকানে গুদামজাত করে এরপর সে গুলোকে সাপ্লাই দিতে হবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সাপ্লায়ার রয়েছে তাদের কাছ থেকে পণ্য কিনে ব্যবসা করা যায়। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা।
যেকোনো পাইকারি ব্যবসা শুরু করার আগে পাইকারি বাজার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। আপনি যে ব্যবসা শুরু করেন না কেন সবার আগে একটি ভাল পরিকল্পনা করে নিন এবং সেই পরিকল্পনাটি যাচাই-বাছাই করে নিন। প্রয়োজনে দ্বিতীয়বার যাচাই করে নিন কারণ এখানে আপনি যে টাকা ইনভেস্ট করবেন সেটা আর নাও উঠে আসতে পারে।
তাই ব্যবসা শুরু করার আগে ভালোভাবে চিন্তা ভাবনা করে মনস্থির করুন যে আপনি কোন ব্যবসা করতে চাচ্ছেন। আপনার কাছে যে পুঁজি রয়েছে সবগুলোই বিনিয়োগ করবেন না নিজের নিরাপত্তার জন্য কিছু মূলধন আলাদা করে রাখতে পারেন। প্রয়োজনে ধীরে ধীরে ইনভেস্ট বাড়াতে থাকুন এবং বাজারও বাড়াতে থাকুন। উপরে উল্লেখিত পাইকারি ব্যবসা ছাড়াও বাংলাদেশে প্রচুর পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে। যে ব্যবসাটি শুরু করে ভালো করতে পারবেন বলে আত্মবিশ্বাস রয়েছে, সে ব্যবসাটাই শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
পাইকারি ব্যবসা কি ?
পাইকারি ব্যবসায়ীরা সাধারণত উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্য সংগ্রহ করে গুদামজাত করে। উৎপাদকের কাছ থেকে পাইকারি দরে পণ্য ক্রয় করে সেগুলো খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পৌছে দেওয়াই তার কাজ। পাইকারি ব্যবসায়ীদের প্রচুর পরিমান মাল কিনতে হয় এবং সেগুলো ধীরে ধীরে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিতে হয়। উৎপাদন প্রতিষ্ঠান এবং খুচরা ব্যবসায়ীদের মাঝখানে সেতুবন্ধন হিসেবে পাইকারি ব্যবসায়ীরা কাজ করে থাকে।চলুন এখন আমরা দেখে নেই কয়েকটি লাভজনক পাইকারি ব্যবসা আইডিয়া।
১. কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা
থান কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন চাইলে থ্রি-পিস, লুঙ্গি, বাচ্চাদের পোশাক কারখানা থেকে কিনে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন তাঁতের কাপড় গুলো সংগ্রহ করে সেগুলো শহর এলাকাগুলোতে বিক্রি করতে পারেন ।
২.চালের পাইকারি ব্যবসা
শুরু করতে হলে বিভিন্ন চাল এবং দাম সম্পর্কে ভালো ধারনা রাখতে হবে । এছাড়াও কোন এলাকার চাল ভালো সে সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। পরিবহন খরচ বাবদ ভালো একটা অর্থ চলে যায় সেদিকেও নজর দিতে হবে।
৩.স্টেশনারি পণ্যের পাইকারি ব্যবসা
উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে যে মূল্যে পণ্য ক্রয় করবেন তারপর খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারি মূল্যে বিক্রি করবেন সেখানে লাভের পরিমাণ খুবই কম থাকে। তবে প্রচুর আইটেমের অন্য রাখতে পারলে বেশি লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। চেষ্টা করতে হবে নতুন নতুন আইটেমের পণ্যগুলো সংগ্রহে রাখার জন্য। অনেক সময় আপনি পণ্য বাকিতে কিনে বিক্রি করতে পারবেন আর এটি এই ব্যবসার একটি সুবিধা।
৪.মুদি পণ্যের পাইকারি ব্যবসা
আমাদের সব সময় মনের প্রয়োজন হয় আর আমাদের দেশে খুচরা মুদি দোকানের সংখ্যাও প্রচুর পরিমাণ। তাই মুদি পণ্যের পাইকারি ব্যবসায়ীদের গ্রাহকের অভাব হয়না। প্রচুর পরিমাণ আইটেম রাখা যায় এ ধরনের ব্যবসা তে তাই সব মিলিয়ে লাভের পরিমাণটাও ভালো হয়। মুদিখানা দোকানে প্রচুর পন্যর প্রয়োজন হয় যেমন তেল-মসলা ডাল সাবান ইত্যাদি। বিভিন্ন ডিস্ট্রিবিউটর এর কাছ থেকে পণ্য সংগ্রহ করে সেগুলো খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছে দেয়াই মুদি পণ্যের পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাজ। তবে এই ব্যবসা ক্ষেত্রে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি এবং নতুন নতুন পণ্যের খোঁজ খবর রাখা জরুরী ।৫.ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা
৬.টি শার্ট এর পাইকারি ব্যবসা
৭.ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা
নন ব্যান্ডের ঘড়ি নিয়ে ব্যবসা করতে চাইলে তেমন একটা প্রয়োজন হয়না। তবে ন্যূনতম এতোটুকু ধারণা থাকতে হবে যে তার কাছ থেকে পণ্য কিনলে আপনি বেশি লাভ করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে কোন কোন মডেলের ঘড়ি গুলো ভালো চলছে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। যদি পণ্য কেনার ক্ষেত্রে লাভ করতে পারেন তবে বিক্রি ক্ষেত্রেও লাভ করতে পারবেন।
৮.থ্রি পিস এর পাইকারি ব্যবসা
আপনি যেখানে পাইকারি ব্যবসা করতে চাচ্ছেন সেই এলাকার উপর নির্ভর করছে পুঁজির পরিমাণ। যে এলাকায় ব্যবসা করবেন এলাকায় কোন কোন পণ্যের চাহিদা বেশি সেটা নির্বাচন করতে পারলেই এই ব্যবসার পুঁজির পরিমাণ বের করা যাবে।
৯.কসমেটিকস সামগ্রীর পাইকারি ব্যবসা
১০.মোবাইল এক্সেসরিজ এর পাইকারি ব্যবসা
যেকোনো পাইকারি ব্যবসা শুরু করার আগে পাইকারি বাজার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। আপনি যে ব্যবসা শুরু করেন না কেন সবার আগে একটি ভাল পরিকল্পনা করে নিন এবং সেই পরিকল্পনাটি যাচাই-বাছাই করে নিন। প্রয়োজনে দ্বিতীয়বার যাচাই করে নিন কারণ এখানে আপনি যে টাকা ইনভেস্ট করবেন সেটা আর নাও উঠে আসতে পারে।
তাই ব্যবসা শুরু করার আগে ভালোভাবে চিন্তা ভাবনা করে মনস্থির করুন যে আপনি কোন ব্যবসা করতে চাচ্ছেন। আপনার কাছে যে পুঁজি রয়েছে সবগুলোই বিনিয়োগ করবেন না নিজের নিরাপত্তার জন্য কিছু মূলধন আলাদা করে রাখতে পারেন। প্রয়োজনে ধীরে ধীরে ইনভেস্ট বাড়াতে থাকুন এবং বাজারও বাড়াতে থাকুন। উপরে উল্লেখিত পাইকারি ব্যবসা ছাড়াও বাংলাদেশে প্রচুর পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে। যে ব্যবসাটি শুরু করে ভালো করতে পারবেন বলে আত্মবিশ্বাস রয়েছে, সে ব্যবসাটাই শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
Good suggestion
ReplyDelete