সহজে কোটিপতি হওয়ার জন্য যা করনীয়!

 


বিলিয়নিয়ার বা কোটিপতি  হওয়াটা  এত সহজ কাজ নয়।

 তবে কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্যই পারে এই সাফল্য এনে দিতে ।বর্তমানে অনেকেই খুব কম বয়সে লাখপতি বা কোটিপতি হচ্ছেন, কিন্তু অন্যদিকে অনেকেই সারাজীবন গাধার মত পরিশ্রম করে সাফল্যের চাবিকাঠি হাতে পাচ্ছেন না। কারণ জীবনে কিছু করার জন্য চাই সঠিক তথ্য এবং সঠিক জ্ঞান সঠিক জ্ঞান। তবে বিশ্লেষকদের মতে আপনি যদি নিম্নলিখিত উপায়ে কয়েকটি ব্যবসা করেন তাহলে সাফল্য আপনার কাছে ধরা দিতে বাধ্য হবে। তাই আপনাদের কথা চিন্তা করেই কোটিপতি হওয়ার কয়েকটি ব্যবসা আইডিয়া নিয়ে নিচে আলোচনা করব আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

১. ফাইন্যান্স ও বিনিয়োগ: ফোর্বস বিশ্বের যত বিলিয়নেয়ারের তালিকা করেছে তাদের মধ্যে ৩০০ জনই ফ্যাইন্যান্স ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রে ব্যবসা করে সাফল্য পেয়েছেন। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্যতম প্রবাদপুরুষ ওয়ারেন বাফেটের মোট সম্পদের পরিমাণ ৭৮.১ বিলিয়ন ডলার। তিনি বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি।

২. ফ্যাশন ও খুচরা পণ্য: এ ব্যবসাকে অনেকেই তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের কাজে ব্যবহার করেছেন। বিশ্বের ২৩৭ জন বিলিয়নেয়ার ফ্যাশন ও খুচরা পণ্যের ব্যবসায় বিলিয়নেয়ার হয়েছেন। বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ড তারা নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

৩. গৃহায়ন ব্যবসা: রিয়েল এস্টেট ব্যবসা অতীতে যেমন রমরমা ছিল এখনও তা রয়েছে। তবে আপনাকে এ ব্যবসায় সাফল্য পেতে হলে বেশ কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। সাধারণত পারিবারিক ঐতিহ্য রয়েছে এমন ব্যক্তিরা এ ব্যবসায় অন্যদের তুলনায় সুবিধা পান।

৪. তথ্য-প্রযুক্তি: ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ যেমন তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবসায় নেমে ৩০ বছরের আগেই যথেষ্ট ধন-সম্পদ কামিয়েছেন, তেমন বিল গেটসও এই ব্যবসাতেই দীর্ঘদিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ছিলেন। তারা যে সময়ে এ সম্পদ কামিয়েছেন, তা এখনও শেষ হয়ে যায়নি। এখনও প্রতিবছর তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবসা করে বহু মানুষ বিলিয়নেয়ার হয়ে উঠছেন। ফোর্বস ম্যাগাজিন জানিয়েছে, তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবসায় ১৮৩ জন বিলিয়নেয়ার হয়েছেন, যা গত বছরের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি।



শাহীন

আমি শাহীন । পেশায় একজন ব্যবসায়ী । পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করতে পছন্দ করি। আশা করছি আমার শেয়ারকৃত তথ্য থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন আর তা হলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads