আর্থিক পরিকল্পনা করুন: যে কোন ব্যবসায়ে ‘অর্থায়ন’ খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি যদি ছোটো ব্যবসায়ী হন, তা অত্যন্ত জরুরী। আয়ের উত্সের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, ব্যয় করুন। তার একটি হিসাব রাখুন। নিজের জন্য একটি আর্থিক পরিকল্পনা করুন। ছোটখাটো ব্যবসা
শুরু করুন: আপনি যদি চাকুরিজীবী হন, তাহলে সময় বার করে ছোটখাটো ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ব্যবসটা প্ল্যান করে করতে হবে। প্রথমেই যে ব্যবসা থেকে ভালো ফল পাবেন, তা নয়। তবে ধৈর্য্যের সঙ্গে ব্যবসায় আত্মবিনিয়োগ করুন। সফলতা আসবেই। আজ থেকেই রপ্ত করুন অভ্যাসগুলো। সাহস, ধৈর্য এবং কর্মশক্তি সঙ্গে থাকলে যেকোন বাঁধা অতিক্রম করে সাফল্যকে ছুঁতে পারবেন।
‘শো অফ’ করার কোন প্রয়োজন নেই: আপনার যা রয়েছে, তা অন্যের কাছে জাহির করার চেষ্টা করবেন না। আপনি সত্যিই যদি কিছু অর্জন করতে পারেন, আপনার মধ্যে গুণ থাকলে, মানুষ এমনিতেই আপনাকে মান্য করবে। পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই। আত্মবিনিয়োগ করুন: আত্মবিনিয়োগ অর্থাত্ আপনি যে কাজটি করছেন, তাতে মনপ্রাণ ঢেলে দিন। কথায় বলে, ফলের আশা করবেন না, কাজ করে যান। কিন্তু বাস্তব বলছে, আপনি যদি সত্যিই কাজের মধ্যে নিজেকে সঁপে দেন, তাহলে ফলও পাবেন হাতেনাতে।
লক্ষ্যের ব্যাপারে স্পষ্ট হোন: সফলতা পাওয়ার আগে সবার আগে প্রয়োজন নিজের লক্ষ্যকে স্থির করা। নিজের লক্ষ্যই যদি আপনার কাছে অস্পষ্ট হয়, তাহলে তো তাকে ছোঁয়া কখনই সম্ভব নয়। সঞ্চয় করুন: সঞ্চয় আপনার জীবনের যেকোন সময় অনেক গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। আপনি মিতব্যয়ী হওয়ার চেষ্টা করুন, তা আপনার পক্ষেই লাভজনক। সঞ্চয় করাটা অভ্যাসে পরিণত করুন। খুব অল্প বয়সে ধনী হতে পারবেন।