সম্ভাব্য পুঁজি: ১৫০০০০০ টাকা থেকে ২০০০০০০ টাকা পর্যন্ত সম্ভাব্য লাভ: মাসে ৫০ হাজার টাকা থেকে ৮০ হাজার টাকা আয় করা যাবে।
সুবিধা: কাঁচামাল খুবই সহজলভ্য।
প্রস্তুত প্রণালি: কলাগাছের বাকল, কচুরিপানা, ও ধনচে প্রথমে শুকিয়ে নিতে হবে। অতঃপর একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কেমিক্যাল পাল্পিং প্রক্রিয়ায় ল্যাবরেটরিতে যন্ত্রপাতির সাহায্যে মন্ড তৈরি করে নিয়ে তা থেকে কাগজ উৎপাদন করতে হয়।
কাগজের এ বিকল্প আবিষ্কার বাংলাদেশের কাগজ শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ করবে। কারণ কাঠ থেকে কচুরিপানাতে প্রায় চারভাগের একভাগ এবং কলাগাছের ক্ষেত্রে তিন ভাগের একভাগ রাসায়নিক দ্রব্য লাগবে।
অন্যদিকে খরচের ক্ষেত্রে শতকরা তিন ভাগ কম লাগবে। এদিকে কচুরিপানা এবং কলাগাছের ফলন দেয়ার পর তেমন কোন অর্থনৈতিক ব্যবহার নেই। তাছাড়া কলাগাছ, কচুরিপানা ও ধনচে গাছও প্রচুর জন্মায় এবং দ্রুত বর্ধনশীল।
বাজারজাতকরণ: স্কুল, কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ছাড়াও প্রায় সব মানুষই এর ভোক্কা। পাড়ার মুদি দোকান ছাড়াও পাইকারি কাগজ ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করা যাবে।। যোগ্যতা:কাগজ তৈরির এই বিশেষ পদ্ধতির উপর প্রশিক্ষণ নিতে হবে।