চুল সোজা করার উপায় । চুল সিল্কি করার উপায়

চুল সোজা করার উপায় । চুল সিল্কি করার উপায় । চুল সোজা করার মেশিন

আমরা অনেকে অনেক ধরনের চুল পছন্দ করি।  বাকা কোঁকড়া চুল নিয়ে কিছু বলার উদ্দেশ্য। যাদের চুল একটু কোঁকড়া সোজা করা চিন্তা ভাবনা থাকে । তাদের উদ্দেশ্যে  কিছু  আলোচনা। আমরা অনেকেই চুলের জন্য অনেক কিছু করে থাকি । যেমন পার্লারে গিয়ে চুলের কোঁকড়া বাঁকা ইত্যাদি। চুল সোজা করার জন্য বা সিল্কি করার জন্য,  কালারিং করার জন্য আমরা পার্লারে গিয়ে থাকি। তবে আমরা যদি পার্লারে না গিয়ে ঘরে বসে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করি তাহলে আমাদের চুল থাকবে অনেক সুন্দর।

অযথা টাকা লস না করে আমরা ঘরে বসে কিছু নিয়ম করে যদি  চুলের যত্ন নেই তাহলে অনেক ভালো হয়। আমরা যে যাই পার্লার থেকে বাঁকা বা সোজা করে নিয়ে আসি শ্যাম্পু করার পর সেটা কিন্তু আবার সেই রকম থাকে না। আয়রন ব্যবহার করলে চুলের ভীষণ ক্ষতি হয়ে যায়। যেকোনো ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহারে চুল অনেক নষ্ট হতে পারে। আমরা ছেলে মেয়ে উভয়েই চাই যেন সুন্দর জলমলে, উজ্জ্বল, সোজা, কালো, লম্বা চুল ইত্যাদি ইত্যাদি। 

চুলের যত্ন।চুল সোজা করার উপায়।চুল পড়া বন্ধ করার দোয়া। এলোভেরা দিয়ে চুলের যত্ন

যাই বলুন না কেন পর্লার থেকে আপনার চুলের স্টাইল পরিবর্তন করা অথবা স্থায়ীভাবে চুল সোজা করা আপনার চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়াবে। তবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুলের জন্য যে উপকরণ গুলো আপনি ব্যবহার করবেন সেগুলো কোনো ক্ষতিকর নয়। 

তাই বাইরের প্রোডাক্ট  বা  কেমিক্যালযুক্ত যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট আপনি ব্যবহার থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। অনেকেই কোঁকড়া চুল পছন্দ করেন কিন্তু কোঁকড়া চুলের থেকে সোজা চুল দেখতে অনেক সুন্দর লাগবে । নারীদের সৌন্দর্য হচ্ছে সোজা চুল । আমরা পার্লারে গিয়ে প্রচুর প্রচুর টাকা খরচ করি কিন্তু এতে কোনো লাভ হয়না। তবে বাড়িতে বসে যদি কম খরচে কোঁকড়া চুল সোজা করা যায় তাহলে তো পার্লারে যাওয়ার কোন প্রয়োজনে আসে না। তাই আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে ঘরে বসে কিভাবে কোঁকড়া চুল সোজা করা যায় সেই উদাহরণ আপনাদের মাঝে শেয়ার করব।

চুল স্ট্রেইট করার নিয়ম । চুলের যত্ন।চুল সোজা করার উপায়

১.চুল সোজা করার প্রয়োজনীয় উপাদান

 লেবু             -   2     টি।  

 কলা             -   2    টি।

 মুলতানি মাটি  -  4 টেবিল চামচ। 

 টক দই        -    2 টেবিল চামচ।চুল সোজা করা প্রয়োগ পদ্ধতি 

  • চুল সোজা করা প্রয়োগ পদ্ধতি
  • দুইটি পাকা কলা খোসা ছাড়িয়ে ব্লেন্ডার করতে হবে।
  • কলা ব্লেন্ডার হয়ে গেলে এর মধ্যে 2 টেবিল চামচ টক দই ও মুলতানি মাটি 4 টেবিল চামচ মিশিয়ে নিন। 
  • ব্লেন্ডার করার মিশ্রন গুলোর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিন।
  • সবগুলো উপকরণ  মিশানো হয়ে গেলে চুলে ব্রাশ করে নিন।
  • পেস্ট গুলো ব্রাশ করার পর 40 থেকে 50 মিনিট রেখে দিন।
  • 40 থেকে 50 মিনিট চুলে লাগিয়ে রাখুন।
  • শ্যাম্পু ব্যবহার করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 


২ .চুল সোজা করার জন্য নারিকেলের দুধ এর ব্যবহার ব্যবহার

আমরা সব সময় যেকোনো রান্নার আইটেম করার সময় নারিকেল ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু আমরা কখনও কি ভেবেছি নারিকেল আমাদের চুলের জন্য উপকারে আসতে পারে। নারিকেলের  দুধ কোঁকড়া চুলের জন্য উপকারিতা। তাই এখানে আমি নারকেলের দুধ নিয়ে কিছু টিপস আপনাদের দিয়ে দেব।  তাজা নারিকেলের দুধের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণটি 1 থেকে 2 ঘন্টার জন্য নরমাল ফ্রিজে রেখে দিন।

এক থেকে দুই ঘন্টা পর আপনার কোঁকড়া চুলে লাগিয়ে  রাখুন ।এই মিশ্রণটি কোঁকড়া চুল সোজা  করতে সাহায্য করবে। 15 থেকে 20 মিনিট চুলে লাগিয়ে রাখুন। তারপর নরমাল শ্যাম্পু দিয়ে মাথার চুল ধুয়ে নিন। এভাবে প্রতিনিয়ত আপনি যদি আপনার চুলের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আপনার কুকরা চুল একটু পরিশ্রমের জন্য সোজা হয়ে যাবে। তাই আমরা নিয়মিত এই মিশ্রণটি ব্যবহার করে নেই ।সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করুন।

৩. অলিভ অয়েল ও ডিম  কোঁকড়া চুলের ব্যবহার

 ডিমে রয়েছে প্রোটিন অলিভ অয়েল তেল ও ডিম আপনার চুলকে পুষ্টিতে পরিণত করবে। এই মিশ্রণ চুল লাগে তাহলে আপনার চুল চমৎকার হয়ে উঠবে। এই মিশ্রণটি চুলকে সিল্কি করে ও কোঁকড়া চুল সোজা করে 

 অলিভ অয়েল ---------  3 টেবিল চামচ।

 ডিম-------------------------2  টি।

 একটি বাটি 3 টেবিল চামচ অলিভ অয়েলের সঙ্গে 2 টি ডিম মিশিয়ে নিন।

এরপর মিশ্রণটি আপনার চুলের ভালো করে লাগিয়ে রাখুন। 30 থেকে 35 মিনিট চুলে লাগিয়ে রাখুন।

 সপ্তাহে 1 থেকে 2 দিন এই মিশ্রণটি ব্যবহার করতে হবে। তারপর শ্যাম্পু  করে ভালো করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।

৪. ডিম ও ময়দার মিশ্রন চুল সোজা করে

 এই উপাদানগুলো আপনার চুলকে সিল্কি লম্বা ও চুলের ফাটা দূর করবে । চুল থাকবে পরিষ্কার ও চুলের গোড়া শক্ত হবে এবং মজবুত থাকবে। এর সঙ্গে অল্প পরিমাণে লিকুইড দুধ ব্যবহার করতে পারেন। 

দুধ -----------   1/3  কাপ নিন।

ময়দা -----------  5      টেবিল চামচ।

 ডিম------------  1          টি।

1/3 কাপ দুধ ,ময়দা 5 টেবিল চামচ, ডিম একটি। এই উপাদানগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। মেশানো হয় আপনার লাগিয়ে এক দেড় ঘন্টা। অনুব্রত 5 মিনিট ঘষতে থাকুন। তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৫. কলা পেঁপে চুল সিল্কি করে

কলা ও পেঁপে আপনার চুলকে করবে লম্বা ও চুলের পুষ্টি বৃদ্ধি পাবে চুল হবে ঝরঝরে এবং চুলের গোড়া হবে শক্ত ও মজবুত এর সঙ্গে কোঁকড়া চুল সোজা করে। একটি বড় সাইজের  পেঁপে নিন। পাকা কলা। এই দুটি উপাদান করে ভাগ করে নিন। পাকা কলা, পাকা পেঁপে ,দুটি একসঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। তবে এই মিশ্রণটি আপনি হাত দিয়েও করতে পারেন। ব্লেন্ডারের করলে বেশি ভালো হবে কারণ কোন দানা থাকবে না।  চুলে এই মিশ্রণটি লাগালে অনেক সুবিধা হবে।  তাই ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। তবে ব্লেন্ডার তা  পাটায় পিষে নিতে পারেন।

 ব্যবহারের নিয়ম সপ্তাহে 1 থেকে 2 দিন ব্যবহার করুন। 40 থেকে 45 মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এর শ্যাম্পু করার পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

৬.অ্যালোভেরা জেলে চুলের যত্ন

অ্যালোভেরা জেল কোঁকড়া চুলের জন্য হাইড্রোজেনের ঢুকাতে সাহায্য করবে। এলোভেরা জেল তৈরি প্যাক আপনার চুলকে গোড়া থেকে শক্ত করবে ও যেকোনো ধরনের সমস্যা থেকে সাহায্য করবে। 

অলিভ অয়েল তেল বা নারিকেল তেল----------- ¼   কাপ।

অ্যালোভেরা জেল-----------------------------------1/4   কাপ ।

অলিভ অয়েল তেল হালকা গরম করে নিন এর সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। নেশা হয়ে গেলে পর এই মিশ্রণটি মাথায় লাগিয়ে রাখুন 30 থেকে 40 মিনিট। এর ব্যবহার সপ্তাহে একদিন। ব্যবহার করার পর শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন।

৭. আপেল সিডার ভিনেগারে রুক্ষ চুলের যত্ন

আপেল সিডার ভিনেগার আপনার কোঁকড়া চুলের জন্য খুব উপকারী। আপেল সিডার ভিনেগার আপনার কোঁকড়া চুল কে স্বাস্থ্যকর ও চুল সোজা করে। ময়লা দূর করতে সাহায্য করে মাথায় মরা চামড়া দূর করে। আপনার মাথায় অতিরিক্ত তৈলাক্ত করতে সাহায্য করবে।

আপেল সিডার ভিনেগার---------- দুই টেবিল চামচ।

পানি----------------------------------  1 কাপ।

প্রথমে আপনার মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। তারপর একটি বাটিতে আপেল সিডার ভিনেগার এর সঙ্গে পানি পাতলা করে মিশিয়ে নিন। এর আপনার শ্যাম্পু করা  পরিষ্কার  মাথায় হাত সিডার ভিনেগার পানি মিশ্রণটি মাথা দিয়েকিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। এরপর আপনার অতিরিক্ত কোন শ্যাম্পু বা পানির প্রয়োজন পড়বে না। সপ্তাহে এক দুই দিন ব্যবহার করতে পারেন।

৮. চাউলের গুড়া ও ডিম দিয়ে চুলের যত্ন

3 টেবিল চামচ মুলতানি মাটি ও 5 টেবিল চামচ চালের গুঁড়া এর সঙ্গে দুটি ডিম ফেটে সবগুলো এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন। তারপর তৈরি করুন একটি প্যাক। এই মিশ্রণটি এক থেকে 2 মাস প্রাকৃতিকভাবে কোঁকড়া চুল সোজা হয়ে থাকবে। চুল সোজা করার জন্য কন্ডিশনার ব্যবহার করুন এর সঙ্গে যেকোনো ধরনের তেলের সঙ্গে ভিটামিন এ ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারেন।  এতে করে আপনার চুল ভেতর পুষ্টি। চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করতে চাইলে পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি ও পানি খেতে হবে মসলা জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে অতিরিক্ত তেল খেতে পারবেন না। এর ব্যবহার সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন ব্যবহার করতে পারবেন।  এক এক থেকে দেড় মিশ্রণটি  চুলে লাগিয়ে রাখুন। তার ভালো ভাব শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

৯.কোঁকড়া চুলের জন্য গরম পানি ব্যবহার করবেন না

 আমরা অনেক কোঁকড়া পছন্দ।  তাই আর কখনো গরম পানি ব্যবহার করুন। এবং গরম পানির সঙ্গে শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না। কোঁকড়া চুল আরও বেশি নষ্ট হয়ে যাবে। তাই সবসময় ঠান্ডা সব সময় ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার।  মাথা শ্যাম্পু  করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

১০.কোঁকড়া চুল সোজা করার জন্য মধু ও দুধ এর ব্যবহার

এক চামচ মধুর নিয়ে নিন। সঙ্গে এক কাপ দুধ  মিশিয়ে নিন। তিন থেকে চার ঘণ্টা চুলে লাগিয়ে রাখুন।  তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে 3 থেকে চার দিন ব্যবহার করুন। এতে চুল সোজা হয়ে যাবে।

১১.কোঁকড়া চুলের জন্য   বানানা হেয়ার প্যাক

বানানা হেয়ার প্যাক চুলের জন্য খুব উপকারী। বিশেষ করে কোঁকড়া চুলের জন্য। একটি ডিম এর সাদা অংশ নিন। এর সঙ্গে পরিমানমতো 2 টেবিল চামচ মধু অলিভ অয়েল পরিমাণ মতো মিশিয়ে নিন। মেশানো হয় যাওয়ার পর চুল লাগিয়ে রাখুন 25 থেকে 30 মিনিট। এই নিয়ম মেনে  চললে কোঁকড়া চুল সোজা হতে সাহায্য করবে।

আমরা জানতে পারলাম কিভাবে ঘরে বসে ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুলের যত্ন নেওয়া যায়। তাই আমি যে আপনার সামনে নিয়ে আপনার মন এই নিয়ে মেনে আপনার  চুলের যত্নের জন্য খুব উপকার আসবে। তাহলে আমাদের কোন কেমিক্যালযুক্ত প্রোডাক্ট বা বাহিরের কোন পরামর্শ বা ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে আমরা ঘরে বসে এই ঘরোয়া উপায় গুলো কাজে লাগাতে পারি।

আমরা যদি ঘরে বসে এই উপাদানগুলো নিয়ম অনুযায়ী মেনে চলতে পারি তাহলে আমাদের চুল থাকবে অনেক যত্ন সহকারে। যত্নসহকারে চুল বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। চলছে গোটা থেকে চুল গজাতে সাহায্য। কোঁকড়া চুল থেকে সোজা পরিণত হবে।

এই প্রাকৃতিক উপাদানের  গুলো আমরা নিয়ম অনুযায়ী মেনে চলবো। তাহলে আমাদের অনেক কাজে লাগতে পারে। অনেকের জন্মগতভাবে চুল থাকে কোঁকড়া | কিন্তু জন্মগতভাবে চুল  যদি কোঁকড়া  হয়ে থাকে তাহলে চুলে পরিবর্তন আসবে না |  এটা হয়তো জিনগত কারণের জন্য হয়ে থাকে | আবার চুলের অযত্নের কারণে চুলের প্রতি অবহেলা করার কারণে চুলের ধুলা বালি বেশি লাগলে ইত্যাদি |  মাথায় যদি কোন রকম ময়লা থাকে তাহলে চলে উকুনের সম্ভাবনা বেশি থাকবে  এবং খুশকি হয়ে যাবে |

আমরা যদি নিয়মমতো চুলের যত্ন নিতে পারি  তাহলে এই এত এত অতিরিক্ত সমস্যা কখনও হবেনা | কোঁকড়া চুলের খুব অল্প দিনের মধ্যে বা ঘন ঘন চুলের আগা ফেটে যায় |  কোঁকড়া চুল জট ছাড়াতে গিয়ে অনেক কষ্ট হয়ে দাঁড়ায় | এর জন্য আপনি কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন |  চুল দুই থেকে তিন ভাগ করে নিয়ে তারপর চুল আঁচড়ানো  এতে করে চুল আঁচড়ানোর সহজ হবে এবং চুল পড়া থেকে অনেকটাই নিরাপদে থাকা যাবে | 

আমরা যদি নিয়ম অনুযায়ী চুলের যত্নের জন্য তাই স্বাস্থ্য ও দৈর্ঘ্য বুঝে সঠিক খাবার খেতে হবে |  মাছ মাংস ডিম দুধ বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি আখরোট ইত্যাদি | ভিটামিন এবং খনিজ যুক্ত খাবার খান |  তাহলে চুল ভালো থাকবে  |  

কোঁকড়া চুলের যত্ন অন্যান্য চুলের থেকে  অনেকটাই কষ্ট কর | কোঁকড়া চুলে অতি তাড়াতাড়ি ময়লা দেখা দেয় |খুব তাড়াতাড়ি বা খুব সহজেই চুল এলোমেলো হয়ে যেতে পারে | হালকা তেল গরম করে কোঁকড়া চুলে লাগিয়ে রাখুন  |  তাহলে সবদিক থেকে সুবিধা হবে তাই কোঁকড়া চুলের জন্য ওপরে যেসব পদ্ধতি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হলো আপনি যদি নিয়মিত এই উপকরণ গুলো ব্যাবহার করে থাকেন তাহলে আপনার চুল হবে কোঁকড়া থেকে সোজা | 

শাহীন

আমি শাহীন । পেশায় একজন ব্যবসায়ী । পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করতে পছন্দ করি। আশা করছি আমার শেয়ারকৃত তথ্য থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন আর তা হলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads