ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় |
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
আমরা সকলেই জানি যে ফেসবুক হচ্ছে সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপায় । আমরা এটাও জানি যে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও প্লাটফর্ম হচ্ছে ইউটিউব যেটার মাধ্যমে, যে কেউ চাইলে একটা চ্যানেল তৈরি করে ইনকাম করতে পারে। পরক্ষনেই কিভাবে ফেসবুক থেকে ইনকাম করা যায় সে ব্যাপারে মনের ভিতর প্রশ্ন জেগে উঠে।
- দেরি না করে আজই এনরোল করুন এবং বৃদ্ধি করুন বিজনেসের প্রফিট!
- ডিজিটাল মার্কের্টিং শিখতে চাইলে এখানে চাপুর
- ফেসবুকে ব্যবসা লাভজনক করতে এখানে চাপুন
যদি আপনার মনেও এ ধরনের প্রশ্ন থাকে যে, কিভাবে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। আজকে আমরা ফেসবুক থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সে ব্যাপারে a2z সম্পূর্ণ আলোচনা করব।
আপনি শুনলে অবাক হবেন অথবা হয়তো অনেকেই এখন জানেন যে, ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় । ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ফেসবুক থেকে ইনকাম এর জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। আজকে আমরা ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এ ব্যাপারে স্টেপ বাই স্টেপ সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া তুলে ধরব।
হয়তো খেয়াল করেছেন সারাবিশ্বে প্রায় সকলেই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে থাকে। এর মধ্যে অনেকেই ফেসবুকের মধ্যে ডুবে থাকে অনেকেই ইন্সট্রাগাম কিংবা ইউটিউব এর মধ্যে থাকতে পছন্দ করে। বিপুল সংখ্যক জনগণ ফেসবুকের মধ্যে তাদের মূল্যবান সময়গুলো ব্যয় করছে তাই ফেসবুক এই মূল্যবান সময়টা কে কিভাবে প্রডাক্টিভ করে তোলা যায় সে ব্যাপারে কাজ করার জন্য মূলত ফেসবুক থেকে ইনকাম এর ব্যবস্থা করে দিয়েছে।
- দেরি না করে আজই এনরোল করুন এবং বৃদ্ধি করুন বিজনেসের প্রফিট!
- ডিজিটাল মার্কের্টিং শিখতে চাইলে এখানে চাপুর
- ফেসবুকে ব্যবসা লাভজনক করতে এখানে চাপুন
আপনি হয়তো ভাবছেন ফেসবুক যদি আমাদেরকে ইনকামের ব্যবস্থা করে দেয় তাহলে ফেসবুকের লাভ কি। আসলে এখানে ফেসবুকের ব্যবসা রয়েছে সেই সাথে যারা ফেসবুকে কন্টেন ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করবে তাদের লাভ রয়েছে। এ ব্যাপার নিয়ে হয়তো অন্য একদিন আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।
তাহলে চলুন বেশি দেরি না করে দেখে নেই কিভাবে ফেসবুক থেকে ইনকাম করা যায়। আজকের আর্টিকেলটা আমি যে ভাবে সাজিয়েছে তা নিচে দেয়া হল।
- ফেসবুক পেজ থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
- ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
- ফেসবুকে এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
- ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
- ফেসবুক গ্রুপ থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়
- ফেসবুকে মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে কাজ করে ইনকাম করুন
- ফেসবুকে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করুন
- ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
তো দেখে নিলেন আমরা আজকের পোস্টে কিভাবে সাজিয়েছি এখন নিচে একে একে সবগুলো পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ফেসবুক পেজ থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
একটা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অনেকগুলো পদ্ধতি অবলম্বন করে ইনকাম করা যায়। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সেই ব্যবস্থা করে দিয়েছে। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে লাইক এবং ফলোয়ার বৃদ্ধি করতে হবে। যদি আপনার প্রচুর পরিমাণ লাইক এবং ফলোয়ার বৃদ্ধি পায় তাহলে একটা সময় আপনি বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে স্পনসর পাবেন। এছাড়াও যদি আপনার চ্যানেলে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ 30000 লাইক অথবা ফলোয়ার থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ফেসবুকে নিজস্ব ভিডিও আপলোড করে সেটাকে মনিটাইজ এর জন্য আবেদন করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনার যদি একাধিক ফেসবুক পেজ থাকে এবং সেগুলোতে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ লাইক এবং ফলো আর থাকে তাহলে সেই পেজ গুলো বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ লাইক এবং ফলোয়ার বাড়াতে চান তাহলে নিয়মিত যে কোন একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর পোস্ট করতে হবে। সেটা হতে পারে নির্দিষ্ট টপিকের উপর আর্টিকেল লেখা ছবি আপলোড করা অথবা ভিডিও আপলোড।
আপনার টপিক রিলেটেড বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট আপনি নিয়মিত আপনার বোন সঙ্গে শেয়ার করতে থাকুন। তাহলে একটা সময় আপনার ফেসবুক পেজের লাইক এবং ফলোয়ার বৃদ্ধি পাবে এবং একটা সময় আপনি মনিটাইজ এর জন্য কিংবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তাদের পণ্যের প্রমোশনের জন্য স্পনসর্শিপ পাবেন।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে ইনকাম করার পদ্ধতি
ফেইসবুক মারকেটপ্লেস এমন একটা প্লাটফর্ম যেখানে নতুন কিংবা পুরাতন মালামাল বিক্রি করা যায় অথবা কেনা যায়। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এখন হয়তো ভাবছেন আমি কি বিক্রি করব আমার তো তেমন বিক্রি করার মত কিছু নাই। তাহলে সেক্ষেত্রে একটা চমৎকার বুদ্ধির রয়েছে।
আমাদের বাংলাদেশ অথবা ভারতেও বেশকিছু রিসেলিং ওয়েবসাইট অথবা এক রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে সেই অ্যাপগুলোর অথবা ওয়েবসাইটগুলোতে বিভিন্ন প্রোডাক্ট পাইকারি দামে বিক্রি করা হয়। আপনি তাদের কাছ থেকে সেই প্রোডাক্ট এর ছবি গুলো ডাউনলোড করবেন এবং সেটা ফেসবুকে আপলোড করে দেবেন।
ধরুন আপনি একটি স্মার্টওয়াচ ১৫০০ টাকা দিয়ে তাদের কাছ থেকে নিলেন কিন্তু আপনি ফেসবুকে সেটার দাম নির্ধারণ করে দিলেন ১৮০০ টাকা। যদি ফেসবুকের মার্কেটপ্লেস থেকে কেউ আপনার কাছে এসএমএস করে এই প্রোডাক্টটি দেওয়ার জন্য তাহলে আপনি তার ঠিকানা নিয়ে নেবেন। এরপর ঠিকানা আমার হলে সেই ঠিকানাটি আপনি বিভিন্ন রিসেলিং অ্যাপের মধ্যে দিয়ে দেবেন। এরপর ওই বি সেলিং রিসেলিং অ্যাপ ওই ঠিকানায় স্মার্টওয়াচটি পৌঁছে দেবে। মাঝখান থেকে আপনি 300 টাকা প্রফিট করতে পারবেন।
- দেরি না করে আজই এনরোল করুন এবং বৃদ্ধি করুন বিজনেসের প্রফিট!
- ডিজিটাল মার্কের্টিং শিখতে চাইলে এখানে চাপুর
- ফেসবুকে ব্যবসা লাভজনক করতে এখানে চাপুন
এটাতো ছিল বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের গদবাধা কিছু কথা যে, আপনি চাইলেই এভাবে ইনকাম করতে পারেন। কিন্তু একটা সমস্যা হচ্ছে যে আপনি যে প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে পাইকারি মাল কিনবেন তারা অনেক সময় খুচরা দামের যোগদান করে ফেলে। তাই মার্কেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটু দেখেশুনে নির্বাচন করবেন। অন্যথায় প্রচুর পরিশ্রম করে হয়তোবা কেমন ইনকাম আসবে না। তবে যদি আপনার নিজস্ব প্রোডাক্ট থাকে সেক্ষেত্রে ব্যবসা করার সবচেয়ে বেশি সুবিধা হবে।
ফেসবুকে এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ইনকামের পদ্ধতি
এফিলিয়েট মার্কেটিং অনলাইন জগতে ইনকাম করার ক্ষেত্রে আরও একটা সুবর্ণ সুযোগ। আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এটা সম্পর্কে না জানেন তাহলে বলে দিচ্ছি। এটা এমন একটা পদ্ধতি যেটাতে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন মালামাল সম্পর্কে গুণাগুণ গেয়ে বিক্রি করবেন। যদি আপনি কোন কোম্পানির মাল বিক্রি করতে পারেন তাহলে সেই কোম্পানি আপনাকে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন প্রদান করবে। আর এই কমিশন টাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ইনকাম।
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় তা জানতে চাইলে সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলেই যে কোন প্রতিষ্ঠান পণ্য এর গুনাগুন বর্ণনা করে সেখানে সেই প্রোডাক্টটি বিক্রি করার ব্যবস্থা করতে পারেন। জনপ্রিয় কিছু ওয়েব সাইট রয়েছে যারা এই আফিলিয়েট কমিশন প্রদান করে। আর সেই জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলো হচ্ছে আমাজন, আলিবাবা, ফ্লিপকার্ট, ক্লিকব্যাংক ইত্যাদি। এই জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলো ছাড়াও আপনি একটু ঘাটাঘাটি করলে আরো বেশ কিছু পাবেন যেগুলো প্রচুর পরিমাণ কমিশন প্রদান করে। বিশেষ করে রিলেটেড অথবা বিউটি রিলেটেড নিস গুলোতে কমিশনের পরিমাণ অনেক বেশি।
তাই যদি আপনি আপনার ফেসবুক পেজ থেকে একটা নির্দিষ্ট টপিকের উপর রান করাতে পারেন অথবা প্রচুর পরিমাণে ফল আর পাকাতে পারেন তাহলে একটা সময় সেই পেজের মাধ্যমে অথবা গ্রুপের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ ইনকামের সুযোগ রয়েছে।
আপনার পেইজটির যদি টেক রিলেটেড অথবা বিউটি এন্ড হেলথ রিলেটেড হয় সে ক্ষেত্রে অনেক বেশি ইনকাম করার সুযোগ পাবেন।
ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম
এখন ফেসবুকে ইউটিউব এর মত ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা যায়। তো যারা শুধুমাত্র ইউটিউব থেকে ইনকাম করার কথা ভাবছেন তাদেরকে বলছি আপনি চাইলে এখন থেকে ফেসবুকে সেই ভিডিওটা আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউবে আমরা যেভাবে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ সাবস্ক্রাইব এবং ওয়াজ আবার কমপ্লিট করার পর অ্যাডসেন্স মনিটাইজ এর জন্য আবেদন করি ঠিক তেমনি ভাবে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে চাইলেও একটা নির্দিষ্ট পরিমান লাইক এবং ওয়াচ আওয়ার কমপ্লিট করতে হয়।
- দেরি না করে আজই এনরোল করুন এবং বৃদ্ধি করুন বিজনেসের প্রফিট!
- ডিজিটাল মার্কের্টিং শিখতে চাইলে এখানে চাপুর
- ফেসবুকে ব্যবসা লাভজনক করতে এখানে চাপুন
যদি ফেসবুকে পেজ তৈরি করে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার যা লাগবে তা হচ্ছে। আপনার ফেসবুক পেজে 10,000 লাইক এবং দুই মাসে আপনার ভিডিওতে 30000 এক মিনিটের ভিডিও থাকতে হবে। যদি এই শর্ত পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনি ফেসবুকের কাছে মিনিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যদি ফেসবুক আপনার পেইজে অ্যাড প্রদর্শনের উপযুক্ত মনে করে তাহলে আপনাকে সেই পেজের মাধ্যমে ইনকাম করার ব্যবস্থা করে দেবে।
ফেসবুক গ্রুপ থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়
উপরে বর্ণিত উপায়গুলো মাধ্যমে যেভাবে ফেসবুক থেকে ইনকাম করা যায় ঠিক একই উপায়ে আপনি চাইলে একটা ফেসবুক গ্রুপ থেকে ইনকাম করতে পারবেন। যদি ফেসবুক গ্রুপ কি সেটা আপনি বুঝতে পারেন তাহলে এখান থেকে ইনকাম করা খুব সহজ হবে। আমরা সাধারণত যে ফেসবুক পেজ গুলো চালু করি সেগুলোতে শুধুমাত্র যার পেইজ সেই কথা বলতে পারে কিন্তু একটা গ্রুপের মধ্যে যার গ্রুপ সে এবং তার যারা অডিয়েন্স রয়েছে তারাও মতামত প্রকাশ করতে পারে অথবা কথা বলতে পারে।
তাই একটা পেইজ এর তুলনায় একটা গ্রুপে এনগেজমেন্ট এর পরিমাণ বেশি থাকে এবং সদস্য বাড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। একটা সময় এমন হবে যে আপনি যদি কোনো পোস্ট করেন তাহলে আপনার অডিয়েন্স তাই এটা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা করবে এবং আপনার গ্রুপে সেটা নিয়ে বিশাল বড় মার্কেটিং হয়ে যাবে। এভাবে আপনার অডিয়েন্স আপনার পণ্যের প্রমোশন করে দেবে। তাহলে বুঝতে পারছেন যদি এমন হয় তাহলে একটা সময় থেকেই ইনকামের বিভিন্ন অপরচুনিটি তৈরি হবে।
ফেসবুকে মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে কাজ করে ইনকাম করুন
আপনি হয়তো ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালই জানেন। যদি জানেন তাহলে হয়তো আপনি আপওয়ার্ক, freelancing.com, ওয়েবসাইট গুলোর সাথে পরিচিত রয়েছেন। তাহলে হয়তো আপনি এটাও জানেন যে এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার করে থাকে। আপনি যদি একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হতে পারেন সে ক্ষেত্রে সুযোগ রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার কি সেটা সম্পর্কে একটু বেলা প্রয়োজন। আমাদের জীবনে এমন কিছু লোক হয়েছে যার প্রচুর ব্যস্ত থাকেন সোশ্যাল মিডিয়াতে সময় ব্যয় করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। এ ধরনের লোকেরা সাধারণত তাদের ফেসবুক পেইজ অথবা গ্রুপ পরিচালনা করার জন্য ম্যানেজার হায়ার করে। এই ম্যানেজাররা নিয়মিত তাদের দিক নির্দেশনা মত কাজ করে দেয়।
আপনি হয়তো ভাবছেন এই ব্যস্ত লোকেদের কেনই বা ফেসবুক পেজ পরিচালনা করার প্রয়োজন। দেখুন, ফেসবুক এমন একটা প্লাটফর্ম যেখানে মানুষ যতই ব্যস্ত থাকুক তারপরও নিজেকে প্রমোট করতে চায় অথবা নিজের ব্যবসাকে প্রমোট করতে চায়। নিজেকে অথবা নিজের ব্যবসাকে প্রমোট করার মাধ্যমে অবশ্যই আমাদের লাভ রয়েছে সে ক্ষেত্রে যদি আমাদের নিজেদের সময় না থাকে তাহলেও আমরা প্রয়োজনে অন্য মাধ্যমে কাজ করে নেব। এটাই তো স্বাভাবিক তাই না।
- দেরি না করে আজই এনরোল করুন এবং বৃদ্ধি করুন বিজনেসের প্রফিট!
- ডিজিটাল মার্কের্টিং শিখতে চাইলে এখানে চাপুর
- ফেসবুকে ব্যবসা লাভজনক করতে এখানে চাপুন
তাই কিভাবে ফেসবুক পেজ পরিচালনা করতে হয় সে সম্পর্কে যদি পর্যাপ্ত ধারণা না থাকে তাহলে শিখে নিতে পারেন। এই ব্যাপারে আমি একটি পোষ্ট আপনাদের কে সাজেস্ট করছি। এই কোর্সটি কমপ্লিট করলে কিভাবে ফেসবুকের ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ফেসবুক পেজ কিংবা ফেসবুক গ্রুপ পরিচালনা করতে হয় সে ব্যাপারে এ টু জেড সব কিছু জানতে পারবেন।
ফেসবুকে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে আয়
যেহেতু ফেসবুকে বর্তমানে ইনকামের সুযোগ তৈরি হয়েছে তাই অনেকেই ফেসবুক থেকে ইনকাম এর জন্য মুখিয়ে রয়েছে। ফেসবুকের ইনকামের যতগুলো পদ্ধতিতে তার মধ্যে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল আরো একটি দারুন সুযোগ। এটির মাধ্যমে ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ পেয়ে যাবেন। আপনি ভালো মানের সম্মানে পেতে পারেন। আর দেরি কেন আজই শুরু করুন। আর্টিকেল লিখে কিভাবে ফেসবুকে আয় করতে হয় রিচার্জ করুন। যদি আপনার লেখালেখিতে প্যাশন থাকে তাহলে হয়তো এখান থেকে আপনি একটা ভালো প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন।
শেষ করতে চাচ্ছি
এবার যাওয়ার সময় এসেছে। অনেক জ্ঞান মূলক কথা বলে ফেললাম ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এ ব্যাপারে। হয়তো কারো কাছে ভালো লাগবে হয়তো কারো কাছে ভালো নাও লাগতে পারে। যদি আপনি এই পর্যন্ত করেন তাহলে আমি নিশ্চিত আপনার এই লেখাগুলো ভালো লেগেছে। যদি আপনার আমার এই লেখা সম্পর্কে কোনো মতামত থাকে তাহলে নিচে জানাতে পারেন।
যাওয়ার আগে বলে যাচ্ছি আপনি হয়তো এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে প্রচুর সময় ব্যয় করছেন। আর এই সময় গুলো আপনার অযথাই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই আপনার প্রতি অনুরোধ থাকবে অযথা সময় নষ্ট না করে এটাকে একটা প্রডাক্টিভ কাজে ব্যয় করুন। তাহলে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে সময় কাটানো পাশাপাশি একটা ভালো ইনকামের ব্যবস্থা হতে পারে।
- দেরি না করে আজই এনরোল করুন এবং বৃদ্ধি করুন বিজনেসের প্রফিট!
- ডিজিটাল মার্কের্টিং শিখতে চাইলে এখানে চাপুর
- ফেসবুকে ব্যবসা লাভজনক করতে এখানে চাপুন
দিন শেষে আমরা সবাই ইনকাম করতে চাই কারণ জীবনে বেঁচে থাকতে হলে ইনকামের প্রয়োজন রয়েছে। তাই আপনার প্রতি আবারো অনুরোধ রইল অযথা সময় নষ্ট না করে এটাকে একটা ভালো কাজে ব্যয় করুন। ইনশাআল্লাহ আপনি এখান থেকে ভালো ফল পাবেন।