কাঠ বাদাম এর উপকারিতা । প্রতিদিন কয়টি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত
আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করব কাঠ বাদাম এর উপকারিতা । প্রতিদিন কয়টি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত। আজকে আলোচনা করব কাঠ বাদাম এর উপকারিতা সম্পর্কে। পৃথিবীতে বাদামের হরেক রকমের প্রজাতির মাঝে খুবই উপকারী।
কাঠবাদামের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ কাঠ বাদাম খুবই জনপ্রিয় খাবার। প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের আধার হিসেবে পরিচিত কাঠ বাদাম এর উপকারিতা সম্পর্কে জানানোর আগে
চলুন কাঠ বাদাম সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই।
সূচিপত্রঃ
- কাঠ বাদাম এর উপকারিতা
- ভিটামিন ই এর ভালো উৎস
- পুষ্টিগুণ বলির আকার
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উৎস
- রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করুন
- হৃদরোগের ঝুঁকি কমে
- রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়
- ক্যান্সার প্রতিরোধ সক্ষম
- ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহযোগিতা করে
- হাড়ের সুস্থ্যতা বজায় রাখতে সাহায্য করে
- চোখের সুস্থতা নিয়ন্ত্রণ রাখে
- রক্তশূন্যতা প্রতিরোধক
- স্মৃতিশক্তি প্রখর করে
- চুলের স্বাস্থ্য উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে
- ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে
- জন্মগত ত্রুটি রোধ করে
কাঠ বাদাম এর ক্ষতিকারক দিক জেনে নিনঃ
- শ্বাসকষ্ট সমস্যা দেখা দিতে পারে
- এলার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে
- দিনে কয়েক কয়েকটি কাঠ বাদাম কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত
- শেষ কথাঃ কাঠবাদামের উপকারিতা
কাঠ বাদাম এর উপকারিতা জেনে নিনঃ
কাঠবাদাম খুবই মজাদার একটি খাবার। কাঠবাদাম বিভিন্ন কাজে প্রয়োজন হয়। তবে কার বিস্তারিত জানা খুবই দরকার। আমরা সাদা আমাদের সুস্থখুবই দরকার আমরা সকলেই সাধারণভাবে জানি যে কাঠবাদাম আমাদের সুস্থতার জন্য খুবই উপকারী ।কাঠবাদামের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা সম্পর্কে বিশদভাবে আমরা অনেকেই অবগত নই। কাঠ বাদামের উপকারিতা আজকের এই আলোচনায়।
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা কাঠ বাদাম খেতে খুবই পছন্দ করেন কিন্তু কাঠ বাদাম খাওয়া নিয়ে কিছু নিয়ম রয়েছে সেই নিয়ম গুলো হয়তো অনেকে জানেন না তাদের জন্য আজকের এই আলোচনায় আপনারা সকলেই জেনে নিন কাঠবাদাম দিনে কয়টি করে খেতে হয়।
আরো পড়ুনঃ
একসাথে আমরা অনেকে কখনো জানিনা যে আমাদের প্রতিদিন কয়টা কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত বা দৈনিক খাদ্য মাসে কি পরিমাণ কাঠবাদাম অন্তর্ভুক্ত করলে তা সুস্থ ডায়েট প্রাণের অন্তর্ভুক্ত হবে।অ
কাঠবাদামের খুবই উপকারিতা রয়েছে এর সঙ্গে রয়েছে কাঠবাদামের নিয়ে ডায়েট সার্চ করতে পারবেন আপনি। কাঠবাদাম আপনার শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
পুষ্টি গুণাবলী ঃ
কাজু বাদামের থেকে কাঠ বাদাম খুবই উপকারী। কাঠবাদাম আপনার দেহের জন্য খুবই প্রয়োজন এবং কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে। কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন তাই কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন।
কাঠবাদাম সম্পর্কে দৈনন্দিন চাহিদা সম্পৃক্ত একটি চার্ট নিচে দেওয়া হলঃ
প্রতিটি বাদামের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এবং প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি তাই আপনি বাদাম খেতে পারেন। কাঠবাদাম কাজুবাদাম চিনা বাদাম পেস্তা বাদাম ইত্যাদি।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উৎসঃ
কাঠবাদামের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদেরকে অক্সিডেন্ট স্টোর থেকে রক্ষা করতে পারেন।
প্রায় আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক প্রতিকার দেখা দেয় পরিবেশগত প্রভাব এর কারণে দেহে অনেক ফ্রিকেলস সৃষ্টি হয়। অক্সিডেটিভ স্টার ফলে প্রবাহ ব্যর্থ এবং ক্যানসারের মতো দুরারোগ্য ব্যাধি হতে পারেঅ।
কাঠবাদামের রয়েছে প্রচুর পরিমানের সাইট্রিক এসিড পুষ্টিকর এন্টিঅক্সিডেন্ট যুগে আমাদের দেহের কিছু গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ আবরণ সৃষ্টি করতে থাকেঅ
কাঠ বাদামে আরো রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি।
ভিটামিন এ এর ভালো উৎসঃ
তুলনামূলকভাবে কাঠবাদামের রয়েছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন এ। কাঠবাদামের প্রায়ই ভিটামিন রয়েছে 727 মিলিগ্রাম। একজন ব্যক্তির দৈনন্দিন পুষ্টির প্রয়োজন।
গবেষণার ধারণা করেছেন 2016 সালের একটি পূর্ণমিলনী ও উৎস হতে প্রাপ্ত তথ্য মোতাবেক ভিটামিন এ তে থাকা আলফা টোকোফেরল নামের একটি এন্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখতে পারেন তবে নিশ্চিত করার জন্য আরও শক্তিশালী প্রমাণ সৎ ভাবে প্রয়োজন বলে ধারণা করছেন।
আরো পড়ুনঃ
কাঠবাদামের রয়েছে ভিটামিন এ। তবে কাঠবাদাম অতিরিক্ত খাওয়া উচিত না। যেকোনো খাবার পরিমাণমতো খাওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন যদি আপনার শরীরে পড়ে যায় সেক্ষেত্রে ক্যান্সারের ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে। তাই যেকোনো খাবার অতিরিক্ত খাওয়া উচিত না।
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করুনঃ
কাঠবাদামের রয়েছে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ফায়ার ড্রাইভার খনিজ পদার্থ ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম শতকরা আপনার শরীরের প্রক্রিয়ার অংশ নেয়।
এসব বিষয় আশ্চর্যজনক হলেও ঘটনাগুলো সত্যি।ডায়াবেটিস রোগীদের 25 থেকে 38 শতাংশ লোকের ম্যাগনেসিয়ামের অভাব রয়েছে। কাঠবাদাম খাওয়ার ঘাটতি হলে রক্তের শর্করার মাত্রা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গবেষণা অনুযায়ী 2011 সালের ডায়াবেটিসের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন 60 গ্রাম কাঠ বাদাম হওয়ার কথা বলা হয়েছে। যার ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের শর্করা পরিপূর্ণ হতে পারে।
ডায়াবেটিস দ্বারা আক্রান্ত নন তারা ইনসুলিন এর কার্যকারিতা উন্নত কাঠ বাদাম খেতে পারেন।
রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়ঃ
কাঠবাদাম খুবই উপকারী। কাঠবাদাম রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমায় ।2005 সালের একটি বিশ্বস্ত সূত্রের গবেষণায় গবেষণায় মোতাবেক কাঠবাদাম ভিটামিন-ই এমন একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা অক্সি অক্সিডেশন প্রক্রিয়া বন্ধ করতে সাহায্য করে থাকে ফলে আটকা পড়ে থাকে।
2018 সালে সংঘটিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে কাঠ বাদামের পুষ্টি উপাদানগুলো এইচ ডি এল লাইভ প্রোটিন ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে এবং পুষ্টিবিধান সুরক্ষার জন্য প্রতিদিন প্রায় 40 গ্রাম কাঠবাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমেঃ
কাঠবাদাম রক্তে লিপিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রেখে দেহের রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। ফলশ্রুতিতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে। কাঠবাদামের রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট।
2014 সালের একটি গবেষণায় জানা হয়েছে যে 20 থেকে 70 বছর বয়সী পুরুষদের চার সপ্তাহের জন্য প্রতিদিন 70 গ্রাম করে কাঠ বাদাম খেতে বলা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমে গেলে রক্ত প্রবাহের স্বাভাবিক মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে আর কাঠবাদামের ধাকা সিটি নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর প্রভাবের এরকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষমঃ
কাঠবাদামের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার । কাঠবাদামের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা হচ্ছে ক্যান্সার প্রতিরোধ। এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। কাঠবাদাম আপনার বেস্ট ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করে।
2015 সালের গবেষণায় দেখা যায় যারা কাঠ বাদাম আখরোট চিনা বাদাম খেতে অন্তর্ভুক্ত তাদের ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি দুই থেকে তিনগুণ কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ
পাবমেড সেন্ট্রাল (PubMed Central) থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৩৭ জন অংশগ্রহণকারীর মধ্যে চার সপ্তাহের একটি গবেষণায় তাদের দৈনিক ১.৫ আউন্স (৪৩ গ্রাম) কাঠবাদাম পরিবেশন করা হয়। ফলাফলে তাদের ক্ষুধা এবং অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
এছাড়াও, ১০০ জন ওভারওয়েট মহিলাদের উপর করা আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা কাঠবাদাম খেতে অভ্যস্ত তারা কাঠবাদাম খাওয়ায় অনভ্যস্তদের চেয়ে তুলনামূলকভাবে পেট ও কোমরের মেদ ঝরাতে সক্ষম হয়েছেন।
কাঠবাদাম আপনার শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করবে এবং হজম শক্তি কমাতে সাহায্য করবে তাই কাঠবাদাম খুবই উপকারী।
কাঠবাদামের আমাদের দেহের বিপাক পরিপাক এর উন্নত করে যার ফলে খাদ্যদ্রব্য খুব সহজেই হজম হয় কাঠবাদামের ধারা। কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে ক্ষুধা কম লাগবে ফলশ্রুতিতে কম ক্যালোরি গ্রহণ করার কারণে ধীরে ধীরে ওজন হ্রাস পাবে।
হাড়ের সুস্থতা বজায় রাখেঃ
কাঠবাদামের রয়েছে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ ভিটামিন-কে রুটিন ইত্যাদি যা আপনার হারে সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে কাঠবাদামে যে পরিমান ক্যালরি রয়েছে তা অন্তর্ভুক্ত 25 কাপ দুধ বিদ্যমান ক্যালরি সমান হবে।
কাঠবাদাম খুবই উপকারী কাঠবাদাম আপনার দেহকে শক্তিশালী করে তোলে।
চোখের সুস্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণঃ
গাজরের তুলনায় কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে যা আপনার চোখের সুস্থতা রাখতে সাহায্য করবে। কাঠবাদাম চোখের দৃষ্টি ভালো রাখতে সাহায্য করবে। তাই চোখের সুরক্ষা রাখার জন্য নিয়মিত কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন। কাঠবাদাম খুবই উপকারী একটি খাবার।
রক্তশূন্যতা প্রতিরোধকঃ
দেহের লোহিত শারীরিক জটিলতা কারণে রক্ত কণিকা কার্যকর তা নষ্ট হয় ।ফলে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সরাসরি কমিয়ে দিতে সাহায্য করে।
কাঠবাদামের রয়েছে মধু এবং ভিটামিন হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে থাকে।
স্মৃতিশক্তি প্রখর করেঃ
কাঠবাদাম এমন একটি খাবার যা আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। এজন্য উপকার। কাঠবাদামের রয়েছে পটাশিয়াম এবং প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ আমাদের দেহের ইলেক্ট্রোলাইট এর সংখ্যা বৃদ্ধি করে থাকেন। ফলশ্রুতিতে আমাদের দৈনিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি স্মৃতিশক্তি প্রখর হতে থাকে। তাই সকলকে বলব আপনার সন্তানের স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য কাঠ বাদাম খাওয়াতে পারেন এবং সঙ্গে দুধ খাওয়াতে পারেন।
ত্বক সুন্দর রাখতে কাঠবাদাম এর ব্যবহারঃ
কাঠবাদামের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি। আপনার শরীরের জন্য খুবই কার্যকরী এর পাশাপাশি বাদামে রয়েছে ফ্যাটি এসিড যা আপনার মুখের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করবে ।এই কাঠবাদাম ফ্যাটি এসিড আপনার ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে থাকে। কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাওয়া সম্ভব। ত্বক সুন্দর রাখার জন্য আপনি কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন।
কাঠ বাদাম এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন
কাঠবাদাম আপনার ত্বকের বিভিন্ন ধরনের দাগ মেছতা ইত্যাদি যে হয়ে থাকে সেগুলো থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কাঠবাদাম খুবই উপকারী। এজন্য আমন্ড অয়েল হালকা গরম করে তাতে যুক্ত স্থান লাগিয়ে রাখতে হবে কমপক্ষে এক ঘন্টার জন্য। দিনে দুই ব্যবহার করুন।
চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল লতা রাখে কাঠবাদামঃ
কাঠবাদাম খুবই উপকারী যা আপনার চুলকে সুন্দর রাখতে সাহায্য করবে। এবং চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে কাঠবাদাম। এজন্য আমাদের কাঠ বাদামের উপকারিতা জানা খুবই জরুরী। কাঠবাদাম আপনার চুলকে সিল্কি করবে চুল মজবুত করতে সাহায্য করে থাকেন।
কাঠবাদাম আমাদের দেহের ম্যাগনেসিয়াম ঘাটতি দেখা দিলে চুল পড়ার মতো সমস্যা দেখা দেয় এর জন্য আপনি কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন নিয়মিত। কাঠবাদাম চুলের গোড়া শক্ত করার জন্য সাহায্য করবো চুলের খুশকি দূর করতে সাহায্য করবে ইত্যাদি। চুলের জন্য কাঠ বাদাম খাওয়া খুবই জরুরী।
জন্মগত ত্রুটি রোধ করেঃ
কাঠবাদামের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড দেহকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। গর্ভবতী মহিলাদের খাদ্য তালিকা কাঠবাদাম রাখা উচিত। গর্ভবতী মহিলাদের কাঠবাদামের খুবই কার্যকরী আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবেন ঘুম ঘুম ভাব দূর করবে ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন কাঠবাদাম খাওয়ার জন্য গর্ভকালীন অবস্থায়।
কাঠবাদামের ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে জেনে নিনঃ
বিশেষজ্ঞ বলেছেন কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে এবং শরীরের জন্য খুবই কার্যকরী| এজন্য আপনি কাঠবাদাম খেতে পারেন| ক্ষেত্রবিশেষে কাঠবাদাম এর ক্ষতিকর দিক রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিনt
শ্বাসকষ্ট
আজ মা ও শ্বাসকষ্টের আক্রান্তের বিশেষ করে ছোট বড় এবং বয়স্ক কাঠবাদাম এর অতি কোন খাদ্যবস্তু দেওয়ার ব্যাপারে সচেতন অবলম্বন করা উচিত। কাঠবাদাম যতটা উপকারিতা-অপকারিতা রয়েছে তাই খুব সর্তকতা অবলম্বন করে কাঠবাদাম খাওয়ার।
অতএব অতিরিক্ত কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে আপনার মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে তাই অতিরিক্ত কাঠবাদাম না খেয়ে পরিমাণ মত খাওয়ার চেষ্টা করুন।
অতিরিক্ত কাঠ বাদাম খেলে কি হয় সেগুলো চেনেন
- ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
- বমি বমি ভাব হতে পারে
- ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা
- খাবার গিলতে অসুবিধা হবে
- হজমের সমস্যা দেখা দেবে
- নেশাগ্রস্ত তা হতে পারে
- কাঠবাদামের এলার্জি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে
- কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
এই ক্ষতিকারক দিকগুলো খেয়াল রেখে আপনাকে অবশ্যই বাদাম খেতে। অনেকেই হয়তো এই ক্ষতিকারক দিকগুলো দেখে বাদাম একেবারে খাওয়া বন্ধ করে দেবেন কিন্তু আসলেই ভুল ধারণা পরিমান মত খেতে হবে এটাই সত্য। যেকোনো খাবার পরিমান মত খেতে হবে তাই কাঠবাদাম এর ব্যাপারটা ঠিক একই রকম।
কাঠবাদাম দিনে কয়টা খাওয়া উচিত জেনে নিনঃ
বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে কাঠবাদাম খাওয়ার পরিমাণ নির্ভর করে ব্যক্তি কি উদ্দেশ্যে কাঠবাদাম খাচ্ছে কেন খাচ্ছে সেদিকে খেয়াল রেখে তারপর খেতে বলেছেন।
কেউ ওজন কমাতে চান যদি সে ক্ষেত্রে আপনাকে সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে দিনে প্রায় চল্লিশটির মত কাঠ বাদাম খাওয়া দরকার। যদি শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে চান সে ক্ষেত্রে সকালের নাস্তায় দুধের সাথে পাঁচটি কাঠবাদাম খেলে।
কাঠ বাদাম এর উপকারিতা শেষ কথাঃ
কাঠ বাদাম এর উপকারিতা । কাঠ বাদাম এর উপকারিতা দিনে কয়টি করে কাঠ বাদাম খেতে হবে সকল বিস্তারিত উপরে ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে সকলের মনোযোগ দিয়ে পড়েন।
কাঠবাদামের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম যা আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অভ্যস্ত করার চেষ্টা করবেন তাই দৈনিক আপনি প্রতিদিনকার চল্লিশটি করে কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন ।
শারীরিকভাবে কর্মকর্তা থাকার পাশাপাশি মানসিক ইতিবাচক নিশ্চিত করতে আপনি কাঠ বাদাম খেতে পারেন। আজকের আলোচনায় আমরা আলোচনা করেছি কাঠ বাদামের উপকারিতা কাঠ বাদামের পুষ্টিগুণ সকল বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে
এবং প্রতিদিন কয়টা করে কাঠ বাদাম খাওয়া খুবই জরুরী ভালো সেদিকে খেয়াল রেখে আমরা উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো আলোচনা করেছে সকলেই মনোযোগ দিয়ে আমাদের এই পোস্ট পড়ে নিয়ে তারপরে কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন। আজকের আলোচনায় পর্যন্ত সকলে ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন সেই প্রত্যাশায় এখানেই বিদায় নিচ্ছি খোদা হাফেজ।