কিডনি রোগীর খাবার

কিডনি রোগীর খাবার

 কিডনি রোগীর খাবার 

আজকের আলোচনাটি রয়েছে রোগীর খাবার তালিকা। কিডনি রোগীর যে খাবারগুলো খেতে হবে। আমাদের দিনের মধ্যেই কিডনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি যদি ভালো না থাকে তাহলে আমাদের মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়তে হয়।  কিডনিতে সমস্যা হলে বেঁচে থাকা  খুবই কঠিন।  কিডনি ভালো রাখার জন্য সারা জীবন আপনাকে ভালো খাবার খেতে হবে। 

শর্করা জাতীয় খাবার কোন তাজা শাকসবজি খেতে হয়  কিডনি রোগীদের কোন খাবার কত পরিমাণে খেতে হবে। আমাদের শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হচ্ছে কিডনি। কিডনির সমস্যা হলে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যায় বেঁচে থাকতে পারেনা। তুমি ভালো রাখার জন্য বেঁচে থাকার জন্য  কিডনিতে ভালো রাখতে হবে। 

 কিডনি আমাদের বেঁচে থাকার সর্বপ্রথম অবলম্বন। সময় থাকা অবস্থায় আমাদেরকে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে।আমরা কেউ দুনিয়াতে বেঁচে থাকবো না সবারই একদিন এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হবে কিন্তু তারপরও মনের মধ্যে একটা বাসনা থাকে আমি অনেকদিন বাঁচবে। মৃত্যু মহান আল্লাহতালার কাছে কিন্তু তাদের মনে এরকম একটি আশা থাকে যে আমি অনেকদিন বাঁচবো তাই বেঁচে থাকার জন্য কিডনি ভালো রাখতে হবে।কিডনি ভালো রাখার জন্য যে খাবারগুলো খাওয়া খুবই জরুরী।

কিডনি  ভালো রাখার জন্য কোন খাবারগুলো খেতে হবেঃ

প্রত্যেকটি মানুষের কিডনি ভালো না থাকলে তার বেঁচে থাকা খুব কঠিন হয়ে যায় তাই কিডনি ভালো রাখার জন্য কোন খাবারগুলো খেতে হবে সে বিষয়ে জানা খুবই জরুরী। কিডনি আমাদের দেহকে বেঁচে রাখার একমাত্র অবলম্বন। তাই  কিডনির যত্ন নেওয়ার জন্য যে খাবারগুলো খেতে হবে। একটি সুস্থ ভালো কিডনি আমাদের শরীরের বর্জ্য পদার্থগুলো কে ফিল্ডার করে প্রসাবের সাথে বের হয়ে যায়। রক্ত করে রিলিজ দেয়।  তরলের কারণে কোন কারণে ভালোটা গ্রহণ করে আর বর্জ্য পদার্থগুলো কে প্রসাবের তৈরি করে।

কিডনি ভালো রাখার জন্য যে খাবারগুলো খেতে হবে সেই খাবারগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন। 

কিডনি রোগের লক্ষণগুলো জেনে নিনঃ

রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস কিডনি কোন সমস্যা বড়দের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

কিডনি যখন ঠিকমত কাজ করেনা ঠিক তখনই রক্ত থেকে বর্যা দূষিত রক্ত তৈরি হয় যা আমাদের শরীরের জন্য মারাত্মক এ কারণে আস্তে আস্তে কিডনি নষ্ট হয়ে যায়।

ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ।

উচ্চ রক্তচাপ ও অনিয়মিত ব্লাড সুগার থাকলে কিডনিতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে যার কারণে কিডনির রক্তনালীগুলোর অনেক ক্ষতি হতে পারে। এ কারণে ধীরে ধীরে কিডনি চলাচলের ক্ষমতা কমে যায়।

ধূমপান মদ পান পান খাওয়ার  নেশা করা ইত্যাদি এসবের কারণে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে কিডনিতে।

 কিডনি ভালো রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। কারণ কিডনি একমাত্র বেঁচে থাকে পানির উপরে। তাই কিডনিকে পানি  মধ্যে রাখতে  হবে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন।

কিডনি রোগের চিকিৎসার ডায়েটঃ

তেমন কিছু লোক রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে যে কিডনির সাথে ডায়েটের কি সমস্যা হয়েছে। সত্য কথা হচ্ছে যদি কিডনি রোগ হয় তাহলে ডাক্তার আপনার খাবার থেকে বিশেষ ডায়েটের কথা বলতে থাকে। কারণ কিডনির সমস্যা হলে ইচ্ছা করলেও সব খাবার খাওয়া যায় না।

কিডনি রোগের মাত্রা কিংবা অবস্থার উপর ভিত্তি করে ডাক্তারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কি ধরনের  রোগীর খাবারগুলো নির্ধারিত করে দেয়। আপনি যদি কিডনির রোগী হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে ভালো একটি ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে ডায়াবেটিসের খাবার খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিন।

বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে কিডনি বান্ধব খাবারের ডায়েট অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিডনির রোগে আক্রান্ত বাক্যটিতে কোন সমস্যা দেখা দিলে। ওই সময় যদি আপনি ভালো চিকিৎসা এবং খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো না করেন সেক্ষেত্রে আপনার মারাত্মক বিপদে পড়বে। পড়বো তাই কিডনির সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে।

কিডনি ভালো রাখার জন্য যে খাবারগুলো খাওয়া নিষেদঃ

কিডনি রোগীদের জন্য উদ্দেশ্য কিছু খাবার সম্পর্কে ডাক্তারের নিষেধ রয়েছে। ডাক্তাররা বলে থাকেন আপনি যদি কিডনি রোগী থাকেন তাহলে এই খাবারগুলো কে এড়িয়ে চলুন।

সোডিয়ামঃ 

শরীরে সোডিয়াম প্রয়োজন হয় তবে কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য অতিরিক্ত খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে। দৈনিক খাবার তালিকায় অনেক খাবারের সোডিয়াম পাওয়া যায়। সবথেকে বেশি সোডিয়াম যুক্ত থাকে লবণে তাই কিডনির সমস্যা থাকলে লবণ কে এড়িয়ে চলুন।

 আক্রান্ত কিডনি দুর্বল হওয়ার অতিরিক্ত রক্তের মধ্যে থাকা সোডিয়াম ফিডার করতে পারেন। এর কারণ কারনে রক্ত বৃদ্ধি পায় যার ফলে আক্রান্ত কিডনি দুর্বল হওয়ার অতিরিক্ত রক্তের মধ্যে থাকা সোডিয়াম ফিডার করতে পারেন এর কারণে রক্তের স্তর বৃদ্ধি পায় যার ফলে সমস্যা দিন দিন বেড়ে যায় ।কিডনি আক্রান্ত ব্যক্তিদের 2000 মিলিগ্রামের কম সোডিয়াম গ্রহণ পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তার। 

কোন কোন খাবারে সোডিয়াম বেশি থাকে জেনে নিনঃ

  • কাবাব
  •  চিনাবাদাম
  •  ডাল
  •  তেল

  •  চিপস
  •   পেস্ট্রি
  •  কর্ণ
  •  মাশরুম
  •  আচার
  •  জলপাই ইত্যাদি।

 পটাশিয়ামঃ

কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সীমাবদ্ধ করতে হবে অবশ্যই।কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সীমাবদ্ধ করতে হবে অবশ্যই পটাশিয়াম শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডক্টররা পটাসিয়ামকে প্রতিদিন 2000 মিলিগ্রামের কম খাওয়া পরামর্শ দিয়ে থাকেন। 

কি কি খাবারে পটাশিয়াম বেশি হয়েছেঃ

  • ডালিম
  •   পালং শাক
  •  তরমুজ
  •  ডাবের পানি
  •  কমলা লেবুর রস
  •  আলু ইত্যাদি।

কিডনি ভালো রাখার উপায় জেনে নিনঃ

আমাদের দেহে কিডনি ভালো রাখার জন্য খুবই জরুরী।আমাদের দেহে কিডনি ভালো রাখার জন্য খুবই জরুরী যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদেরকে সবকিছু সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। কি সমস্যা হলে আপনাকে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে।

কিডনি ভালো রাখার জন্য ডাক্তার চেয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেনঃ

 লাল আঙ্গুরঃ

লাল  আঙ্গুর খেতে সবাই পছন্দ করেন। লাল আঙ্গুরের রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন সি এবং পুষ্টিগুণ অনেক তাই লাল আঙ্গুর খেতে পারেন। লাল আঙ্গুর জ্বালাপোড়া চুলকানি ভালো রাখতে সাহায্য করে। লাল আঙ্গুর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এবং হার্টের রোগীদের জন্য সুস্থতা বজায় রাখে।

 লাল আঙ্গুরের রয়েছে ভিটামিন ক্যালসিয়াম আয়রন ভিটামিন পটাশিয়াম ফসফরাস পটাশিয়াম ইত্যাদি ভালো রাখার জন্য লাল আঙ্গুর খেতে পারেন।

 ফুলকপিঃ

আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে ফুলকপি চাষ হয় তাই ফুলকপি খেতে পারেন ফুলকপিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে পুষ্টিগুণ অনেক সবজি হিসেবে খাওয়া যায় তাই ফুলকপি খাওয়ার চেষ্টা করুন কিডনি ভালো রাখার জন্য।

ফুলকপির সবজি কিডনি ভালো রাখতে খুবই কার্যকরী।  ফুলকপি  মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে। 

ডিমের সাদা অংশঃ

ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ভিটামিন রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। তাই কিডনি ভালো রাখার জন্য ডিম খাওয়ার অভ্যাস করে। ডিম আপনার শরীরে প্রোটিন যুক্ত করতে সাহায্য করুন। ডিমের সাদা অংশ জুড়ে রয়েছে পটাশিয়াম। আপনি যদি হার্টের সমস্যা দূর করতে চান তাহলে ডিমের সাদা অংশ এবং ডিমের কুসুম খাইতে পারেন হারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।

 জলপাই তেলঃ

জলপাই তেল বা অলিভ অয়েল তেলের প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ক্যালরিযুক্ত। জলপাই তেল চর্বি এবং ফসফরাস মুক্ত স্বাস্থ্যকর খাদ্যের জন্য কার্যকরী। কিডনি রোগ জলপাই তেল খুবই কার্যকর। কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ওজন কমাতে সাহায্য করে জলপাইয়ের তেল।

জলপাইয়ের তেলের প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড নামক নামক বিভিন্ন উপাদান।

  রসুনঃ

রসুনের মধ্যে রয়েছে পুষ্টি ভিটামিন সি ভিটামিন b1 রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখা ইত্যাদি। কিডনি সমস্যার যুক্ত লোকদের লবণসহ সোডিয়ামের পরিমাণ সীমিত করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডাক্তার। শরীরে যখন অতিরিক্ত সালফারের ঘাটতি দেখা দেয় তখন রক্তচাপ আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করে। আর রসুনের মধ্যে থাকা বায়োঅ্যাকটিভ সালফার রক্তচাপ কমাতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে  করে। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে দুটি রসুনের কোয়া খেলে শরীরের রক্তে থাকা বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদান শরীর থেকে বেরিয়ে যেতে শুরু করে। যার ইতিবাচক প্রভাব কিডনিতেও পরে ফলে কিডনিতে থাকা বর্জ্য পদার্থ সাথে সাথে বেড়িয়ে যায় । পাশাপাশি বিশুদ্ধ রক্ত, ত্বককে সুন্দর করে এবং শরীরকে আরো চাঙ্গা করে।

বাঁধাকপিঃ

বাঁধাকপিতে রয়েছে ভিটামিন খনিজ ভিটামিন সি ভিটামিন বি ইত্যাদি। কিডনির সমস্যা দূর করার জন্য খুবই কার্যকরী।    আঁশ জাতীয় খাবার কি নিয়মিত খেলে আপনার গতিবিধি ঠিক করে আপনার কাজল তোকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখে যারা দীর্ঘদিন কিডনি রোগে আক্রান্ত ডায়ালাইসিস করিয়ে থাকেন তাদের জন্য কাঁচা বাঁধাকপি খাওয়া দরকার। বাঁধাকপিতে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট আইরন আপনার শরীরের মস্তিষ্ক ঝরাতে সাহায্য করবে ক্লান্তি দূর করে ক্যান্সার থেকে মুক্তি রাখবে ইত্যাদি তাই বাঁধাকপি খাওয়ার চেষ্টা করুন।

শালগমঃ

আমরা সবাই জানি শালগম হচ্ছে শীতকালীন সবজি।শালগম সবজি কিনি ভালো রাখতে সাহায্য করে। শালগমের বেশি ক্যালোরি ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি ভিটামিন বি। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে তাই সংরক্ষণ অবস্থা।

পেঁয়াজঃ

পিয়াজ আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করি কিন্তু আপনার বিভিন্ন কাজে লাগতে পারে।  পিয়াজে প্রচুর পরিমাণে গন্ধ রয়েছে কিন্তু এই আজ অনেক উপকার হয়। পেঁয়াজে রয়েছে ভিটামিন সি এর রাসায়নিক ব্যাকটেরিয়া যা আপনার হজম শক্তি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

গবেষণায় দেখা যায় যে 122k নিয়ে কিলোগ্রামকে আজ থেকে অতিরিক্ত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ নারীদের বিভিন্ন সমস্যা বিশেষ করে পলিসিসটিক ওভারি ও সমস্যা থাকলে প্রাকৃতিক কৌশল হিসেবে কাজ করে। ক্যান্সারের মতো ক্যানসারের মতো ভয়াবহ রোগ রোগকে দূরে রাখতে সাহায্য করে পিয়াজ। এক ধরনের ক্যান্সার হয়েছে ক্যান্সার হলে গবেষকরা পেঁয়াজ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

 মুলাঃ

মুলা হচ্ছে শীতকালীন সবজি মুলা তে রয়েছে ভিটামিন সি রয়েছে পুষ্টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হাড়ের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে ইত্যাদি পটাশিয়াম রয়েছে এর ফলাফল রয়েছে। মুলা খেতে পারেন

মুলা কিডনির জন্য খুবই কার্যকরী কিডনি ভালো রাখার জন্য মুলা খাওয়ার অভ্যাস করুন। মুলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আমাদের শরীরে রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে থাকেন।

মুলা শীতকালীন সবজি মুলা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে মুলা ক্যালরিযুক্ত ভিটামিন সি রয়েছে শীতকালীন সবজি যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকেন তাই শীতকালীন সবজি গুলো খুবই জরুরী। 

ফলঃ

কিডনি রোগীদের ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হয়। অক্সালিক এসিড, ইউরিক এসিডস, পটাশিয়াম, রক্তচাপ ছাড়াও আরো অনেক কিছু বিবেচনা করে ফল নির্ধারণ করা হয়। তিন চারটি ফল রোগী ভেদে সীমিত আকারে দেওয়া হয়। যেমন : আপেল, পাকা পেপে, পেয়ারা ইত্যাদি।

তরল/পানিঃ

কিডনি রোগীদের তরলজাতীয় খাবার খেতে হবে। দৈনিক চা, দুধ, পানি সব মিলিয়ে তরলের খাবার নিতে পারেন । শরীরের, হিমোগ্লোবিনের মাত্রা, সোডিয়ামের মাত্রা, ইজিএসআর- এসবের মাত্রার ওপর ভিত্তি করে এক থেকে দেড় লিটার, কখনো কখনো দুই লিটার পর্যন্ত তরল বরাদ্দ হয়। 


শাহীন

আমি শাহীন । পেশায় একজন ব্যবসায়ী । পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করতে পছন্দ করি। আশা করছি আমার শেয়ারকৃত তথ্য থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন আর তা হলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads