লিঙ্গ বড় করার উপায় |
লিঙ্গ বড় করার উপায়
আমাদের আজকের আজকের এ বিষয়টি হলো লিঙ্গ বড় করার উপায় সম্পর্কে। লিঙ্গ বড় করার উপায় কি আজকাল প্রত্যেকের মনে এই প্রশ্নটিই ঘুরপাক খাচ্ছে। আর অনেকের ইচ্ছা থাকে তার লিঙ্গ টা যেন অন্যদের তুলনায় একটু বড় থাকে। তাই অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে থাকেন লিঙ্গ বড় করার উপায় সম্পর্কে। আমাদের আজকের আর্টিকেল লিঙ্গ বড় করার উপায় তাদের জন্যই। তবে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক আমাদের আজকের আর্টিকেল লিঙ্গ বড় করার উপায় সম্পর্কে।
লিঙ্গ কি?
লিঙ্গ বড় করার উপায় জানার আগে আমাদের জানতে হবে লিঙ্গ জিনিসটা কি। লিঙ্গ হল যে কোন প্রাণীর পরিচয় একটি মাধ্যম। তবে আজকে আমরা জানবো মানব প্রজাতির শনাক্তের লিঙ্গ।
লিঙ্গ জিনিসটা হল নারীর নারীত্ব, এবং পুরুষের পুরুষত্ব বিষয়ক পার্থক্যকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। শরীরের নানা বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে লিঙ্গ পরিচয় ঘটলেও সবাই বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ এর উপর নির্ভর করে বৈশিষ্ট্যগুলো জৈবিক যৌনতা। যেমন নারী ও পুরুষের ওপর নির্ভর করে লিঙ্গ পরিচয় দেয়।
লিঙ্গর প্রকারভেদ
লিঙ্গ বড় করার উপায় জানার আগে আমাদের জানতে হবে লিঙ্গ প্রকারভেদ গুলো সম্পর্কে। নিচে লিঙ্গ কত প্রকার ও কি কি দেওয়া হল।
লিঙ্গ মোটা চার প্রকার।
- পুরুষ লিঙ্গ
- স্ত্রীলিঙ্গ
- উভয় লিঙ্গ
- ক্লীব লিঙ্গ
লিঙ্গ কি আসলে বড় করা যায়
লিঙ্গ বড় করার উপায় জানার আগে আমাদের জানতে হবে আদৌ লিঙ্গ কি বড় করা যায়। আমাদের মধ্যে অসংখ্য ভাইয়ের মনে। এই প্রশ্ন আজকে এই প্রশ্নের জবাবটা দিব হ্যাঁ লিঙ্গ বড় করা যায়। আমরা চাইলে দুইভাবে লিঙ্গ বড় করতে পারি। আর এই লিঙ্গ বড় করার উপায় হল দুইটি। যথা,
- অপারেশনের মাধ্যমে লিঙ্গ বড় করা
- প্রাকৃতিক উপায়ে লিঙ্গ বড় করা
অনেকে এমন আছেন যে আপনার লিঙ্গের সাইজ ঠিক আছে কিন্তু তবুও লিঙ্গ বড় করতে চাচ্ছেন। আবার অনেকেই জানে না লিঙ্গের সাইজ টা কেমন হয়। লিঙ্গ বড় করার উপায় জানার আগে আমাদের অবশ্যই জানতে হবে কাদের এই কাজটা করা দরকার। তাই আজকে আমরা এই লিঙ্গ বড় করার উপায় আর্টিকেলে লিঙ্গের সাইজ সম্পর্কে হালকা একটা ধারণা নিব।
লিঙ্গের সাইজ
লিঙ্গের পারফেক্ট সাইজ হল 2 ইঞ্চি থেকে স্থানভেদে 11 ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে। কেননা এশিয়া মহাদেশের পুরুষের এভারেজ লিঙ্গের সাইজ 4 ইঞ্চি থেকে 5 দশমিক 2 ইঞ্চি হয়ে থাকে। এর মধ্যে অনেকের আবার ছয় থেকে সাত ইঞ্চি ও হয়ে থাকে। লিঙ্গের সাইজ ছোটখাটো হলেও স্ত্রীকে তৃপ্তি দেওয়া সম্ভব। আমাদের মধ্যে এমন অনেক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন 2 ইঞ্চি লম্বা পেনিস নিয়ে স্ত্রীকে সন্তুষ্টি করা সম্ভব। তাই বলা যায় যে বিভিন্ন দেশে পুরুষের বিভিন্ন ধরনের লিঙ্গের সাইজ হয়ে থাকে।
পেনিস কত প্রকার
পেনিস এর প্রকার সমূহ
- পেন্সিল পেনিস
- কোন পেনিস
- বানানা পেনিস
- হেমার পেনিস
- সসেজ পেনিস
- কিউকাম্বার পেনিস
লিঙ্গ বড় করার উপায়
এখন আমরা জানবো কিভাবে অপারেশন ছাড়া লিঙ্গ বড় করা যায়। নিচে লিঙ্গ বড় করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
লিঙ্গ বড় করার উপায় এর ক্ষেত্রে শেকিং
সেকিং হলো লিঙ্গ বড় করার উপায় এর মধ্যে অন্যতম একটি উপায়। এ পদ্ধতিতে প্রথমে আপনার লিঙ্গটিকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ধরুন। তারপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন। আস্তে আস্তে গতি বাড়ান। এভাবে আপনি একটানা 200 থেকে 250 বার ঝাকাতে থাকুন। মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে। ইরেকশন হলে লিঙ্গ কে শীতল হওয়ার জন্য কিছুক্ষণ সময় দিন। এরপর এই প্রক্রিয়াটি আবার শুরু করুন। এইভাবে আপনি দিনে দুই থেকে তিনবার করে। এইরকম করার সময় অবশ্যই আপনার হস্তমৈথুন করার ইচ্ছা জাগতে পারে। কিন্তু এই ইচ্ছাটাকে কোন ভাবেই পাত্তা দিবেন না। কেননা এই প্রক্রিয়াটা করার সময় যদি আপনি হস্তমৈথুন করেন তাহলে এই প্রক্রিয়াটা করার কোন মানেই হয়না। বা আপনি এই শেকিং এর কোন উপকার পাবেন না। 200 থেকে 250 বার শেকিংকরার আগেই যদি বীর্য বের হয়ে যায় বা হওয়ার সময় হয় তাহলে আর এইরকম করবেন না। কেননা বীর্য বের হয়ে গেলে আপনার এই ব্যায়াম করার কোনো লাভ হবে না। আপনার উত্তেজনা প্রশমিত করুন। যখন দেখবেন আপনার উত্তেজনা কমে গেছে তখন আবার করুন। এই ব্যায়ামটি করার মাধ্যমে আপনার পুরুষাঙ্গের রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। এই ব্যায়ামটা একটু কষ্টের হলেও প্রতিদিন করুন।
জেলিঙ্ক
লিঙ্গ বড় করার উপায় এর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হল জেলিঙ্ক। এই পদ্ধতিতে প্রথমেই লিঙ্গ কে ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে নিন এবং পরিষ্কার ন্যাকড়া দিয়ে মুছে ফেলুন। এরপর একটি ক্রিম বা জেল জাতীয় জিনিস অথবা তেল জোগাড় করুন। এই তেল ক্রিম বা জেল লিঙ্গের মধ্যে ভালোভাবে মাখান। এইবার বুড়ো আংগুল অথবা তর্জনী সাহায্যে পেনিসের গোঁড়া ধরুন একটু জোরে চেপে ধরতে হবে। এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন। এই পদ্ধতিটা অনেকটাই হস্তমৈথন এর মত। এই ব্যায়ামটি করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে। উল্টা দিক দিয়ে কোনভাবেই করবেন না। এইরকম ভাবে 30 থেকে 40 বার করুন। আপনি চাইলে এটি দিনে দুই থেকে তিনবার করতে পারেন। আর এই ব্যায়ামটা করার সময় আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার লিঙ্গ মুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে। এটি করার সময় আপনার ইরেকশন হতে পারে। যখন দেখবেন ইরেকশন হচ্ছে তখন লিঙ্গ টাকে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় রেখে দিন। এই পদ্ধতিটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। কিন্তু আপনি এই ইচ্ছাটা কে পাত্তা দিবেন না। যদি 30 থেকে 40 বার করার আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে এই ব্যায়ামটি করা বন্ধ করুন। আপনার উত্তেজনা কে প্রশমিত করুন। আপনার উত্তেজনা কমে গেলে আবার করুন। এই ব্যায়ামটি করার সময়ে লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যথা হতে পারে। এই ব্যায়ামটি করার সময় আপনি দেখবেন আপনার লিঙ্গ মুণ্ড অনেকটা লাল হয়ে ফুলে উঠতে শুরু করেছে। এরকমটা হওয়ার কারণ হলো রক্তের চাপ এর জন্য। আপনি এই পদ্ধতিটা বা এই ব্যায়ামটা রোজ করুন দেখবেন উপকার পাবেন।
স্ট্রেচিং
স্ট্রেচিং হল লিঙ্গ বড় করার উপায় এর মধ্যে অন্যতম। আপনি প্রথমেই লিঙ্গমুণ্ড পাঁচ আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন। এইবার এইটা কে সামনের দিকে টেনে ধরুন। এমন ভাবে ধরতে হবে যাতে পিছলে না যায়। এইভাবে আপনি 20 সেকেন্ড কিংবা 25 সেকেন্ড ধরে রাখুন। 20 সেকেন্ড বা 25 সেকেন্ডের পরে ছেড়ে দিন। এইভাবে আপনি একটানা 20 বার করতে থাকুন। আপনি চাইলে এটা দিনে দুইবার করতে পারেন। এটা করার সময় আপনার ইরেকশন হতে পারে। ইরেকশন হলে লিঙ্গ কে শীতল হওয়ার জন্য কিছুক্ষণ সময় দিন। শীতল হয়ে গেলে আবার করুন। এই ব্যায়ামটি করার ফলে ধীরে ধীরে আপনার পুরুষাঙ্গ দীর্ঘায়িত হবে। এইখানে যে তিনটি ব্যায়াম এর কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করুন। আর আপনি যদি এই ব্যায়াম গুলো একসাথে না করেন তাহলে লাভের সম্ভাবনা অনেকটাই কম। অবশ্যই মনে রাখবেন ব্যায়ামের সময় হস্তমৈথুন করবেন না। আপনি যদি হস্তমৈথুন করে থাকেন তাহলে এই ব্যায়াম করার কোন দরকার নাই। কারণ হস্তমৈথুন করলে এই ব্যায়ামের কোন লাভ আপনি পাবেন না।
আমাদের আজকের আর্টিকেলের বিষয়টি ছিল লিঙ্গ বড় করার উপায় সম্পর্কে। আশা করি আপনারা সবাই বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন লিঙ্গ বড় করার উপায় গুলো সম্পর্কে। আমাদের আজকের আর্টিকেল লিঙ্গ বড় করার উপায় সম্পূর্ণ পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এই সকল উপায়গুলো অবলম্বন করে যদি আপনার লিঙ্গ বড় না হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। কিন্তু আমার মতে কোন প্রকারের অপারেশন না করাটাই ভালো।