চুল সিল্কি করার উপায়
চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব । আমরা সবাই চুল সুন্দর রাখতে পছন্দ করি। করে যদি চুল হয় সিল্কি তাহলে দেখতে আরো সুন্দর লাগে। আমরা মেয়েরা সব সময় চুল লম্বা ঘন কালো ঝলমলে সিল্কি ইত্যাদি সব সময় এইরকম পছন্দ করে থাকি। আপনি যদি আপনার চুলের সঠিক যত্ন নিতে পারে তাহলে আপনার চুল হবে সিল্কি সুন্দর।
চুলের যত্ন যদি ভালোভাবে নিতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত পরিশ্রম করতে হবে। চুল সব সময় পরিষ্কার এবং ভিজা চুল কখনো বাঁধবেন না প্রতিদিন নিয়মিত শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে এবং প্রতিনিয়ত করে মাথা তেল দিতে হবে । সবার সব ধরনের না । তাই অনেকের চুল কন্ডিশনার শ্যাম্পু দিয়ে কাজ হয় না এর সঙ্গে আরো অন্যান্য উপকরণ রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে হয়।
চলুন জেনে নেই চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে।
শ্যাম্পুর ব্যবহারঃ
চুল সিল্কি করার ঘরোয়া উপায় যদি করার কথা ভেবে থাকেন সে ক্ষেত্রে প্রথমে শ্যাম্পুর ব্যবহার খুবই সর্তকতা অবলম্বন করে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে প্রতিদিন চুলে শ্যাম্পু করা উচিত না। প্রতিদিন যদি চুলে শ্যাম্পু করা হয় সে ক্ষেত্রে চুলের প্রয়োজনীয় তেল দূর হয়ে যায়। চুলে শ্যাম্পু করার নিয়ম ও পদ্ধতি হলো সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার শ্যাম্পু করতে হবে। তৈলাক্ত হলে ড্রাইভ শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে ।
কন্ডিশনার ব্যবহারঃ
চুল ভালো রাখার জন্য চুল সিল্কি করার জন্য প্রথমত হচ্ছে ভন্ড সন্ন্যাসি কন্ডিশনার চুল সিল্কি করতে খুবই কার্যকরী। কন্ডিশনার চুলের গোড়ায় ভালোভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। কন্ডিশনার চুলের আবরণ তো ধরে রাখতে সাহায্য করেন। কন্ডিশনাল সূর্যের আলো থেকে সুরক্ষা রাখতে হবে। কন্ডিশনার লাগানোর নিয়ম কন্ডিশনার লাগানোর সময় তিন থেকে পাঁচ মিনিট চুলে কন্ডিশনার লাগিয়ে তার প্রতিকার প্রতিরোধ নিয়ে গেল।
তেলের ব্যবহারঃ
চুল সিল্কি ও চুল সুন্দর রাখার জন্য সপ্তাহে 1 বার তেল ব্যবহার করতে হবে। তেল মাথার গোড়ায় লাগিয়ে রাখতে হবে। নিয়মিত মাথায় তেল দেওয়ার কারণে তেল মাথায় অনেক পুষ্টি পায়। যদি শুকনো হয় তাহলে শ্যাম্পু করার এক ঘন্টা আগে চুলে তেল দিতে হবে। আমরা মাথায় যে যে তেল পছন্দ করে সেই তেল ব্যবহার করলে হবে নারিকেল তেল জলপাইয়ের তেল অলিভ অয়েল তেল ইত্যাদি। ভালোভাবে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করতে হবে।
হেয়ার মাক্সঃ
চুল সিল্কি রাখার জন্য এবং চুলের যত্ন সঠিকভাবে পালন করার জন্য হেয়ার মাক্স চুলের জন্য খুবই কার্যকরী। আপনার চুলের যদি আপনি এ সপ্তাহে' একবার হেয়ার মাক্স এর ব্যবহার থাকে না করতে পারেন তাহলে চুলে তেল ধরে রাখতে সাহায্য করে থাকেন। কখনো চুল গরম পানি দিয়ে ধোয়া যাবেন না। ঠান্ডা পানি বা হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিতে পারেন । ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে কন্ডিশনাল ধুয়ে নিতে হবে।
গরম তেলঃ
হালকা গরম তেল আপনার চুলের জন্য খুবই কার্যকরী। অলিভ অয়েল নারিকেল তেল ক্যাস্টর অয়েলের ইত্যাদি তেল ব্যবহার করার সময় হালকা গরম করে তারপর ব্যবহার করুন। তারপর বানী করে চুল 10 মিনিটের জন্য রেখে দিন তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
নিয়মিত ট্রিমঃ
আপনার চুলের জন্য প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে ছাটা অত্যাবশ্যক। এটি চুলের সাপোর্ট আরো উপরে যাওয়ার থেকে ক্ষতির প্রতিরোধ করে থাকে।
সরঞ্জাম এর ব্যবহারঃ
সরঞ্জাম এর ব্যবহার সীমিত রাখতে হবে। স্টাইলিং সরঞ্জাম যেমন হেয়ার স্টাইলিং হেয়ার হেয়ার ড্রায়ার গুলো চুলের প্রাকৃতিক শক্তি নষ্ট করে ফেলে। এসব ঘনঘন ব্যবহার করার কারণে চুলের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। সরঞ্জাম এর ব্যবহারমাঝেমাঝে করতে হবে। অতিরিক্ত ব্যবহার করা যাবে না।
হেয়ার স্টাইলঃ
বর্তমান যুগে আমরা হেয়ার স্টাইল এর বিভিন্ন ধরনের চুলের ডিজাইন করে থাকি বা হেয়ার স্টাইল করে থাকি এর মধ্যে কিছু কিছু হেয়ার স্টাইল রয়েছে সেগুলো বাতিল করতে হবে। কেমন কিছু হেয়ার স্টাইল রয়েছে সেগুলো আপনার কি চোখের ক্ষতি করতে পারে। চুল কখনো টানটান করে বেধে রাখা যাবেনা। এমন কিছু হেয়ার স্টাইল রয়েছে যেগুলো চুলকে অনেকটাই ডুবা টানটান করে রাখে সেই হেয়ার স্টাইল গুলো বাতিল করতে হবে।
রোদঃ
আপনার চুলকে অবশ্যই রোদ থেকে রক্ষা করতে হবে। আমরা যখন চুল ছিঁড়ে বা খোলামেলা বাহিরে বের হই তখন আমাদের চুলের বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাস তৈরি হয়। চুল লাল হয়ে চুলের আগা ফেটে যায় ইত্যাদি। তাই অবশ্যই বাহিরে বের হওয়ার সময় হিজাব পড়ে বের হতে হবে। রোদ আপনার মাথার চুল কে অনেক বড় ক্ষতি করে ফেলে।
চুলের রং
বর্তমান যুগে আমরা চুলের বিভিন্ন ধরনের কালার বারণ করে থাকি এই কালারের রং এগুলোকে বাস থেকে আমাদেরকে ছেড়ে চলে যেতে হবে। চুলের কালার আপনার চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। কারণ এতে রাসায়নিক রয়েছে চুলের জন্য একদমই উচিত না। মাঝেমধ্যে এগুলো কালার করতে পারেন কিন্তু যদি অতিরিক্ত বা ঘন ঘন করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
অ্যালোভেরার ব্যবহার ঃ
প্রথমে কৃত কুমারী পাতা খালি করে 2 থেকে 3 টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে তারপর ব্লেন্ড করে নিন। অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে পরিমাণমতো একটু পানি মিশিয়ে তারপর ব্লেন্ড করুন। এরপর অ্যালোভেরার এই মিশ্রণটি একটি পরিষ্কার স্প্রে বোতলে ঢেলে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর চুল ভালো করে সাবান শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে নেওয়ার পর অ্যালোভেরা স্প্রে করে চুলের গোড়ায় গোড়ায় ব্যবহার করুন। অ্যালোভেরা আপনার চুলের জন্য খুবই কার্যকারী আপনার চুল সিল্কি করতে সাহায্য করবে।
অলিভ অয়েল ও নারিকেল তেলঃ
অলিভ অয়েল ও নারকেল পরিমাণ মত নিয়ে তারপর ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। নারিকেল তেল ও অলিভ অয়েল এই দুটো উপকরণ হালকা গরম করে নিন তারপর চুলের ব্যবহার করুন হালকা গরম তেল 10-15 মিনিট অথবা তিরিশ মিনিটের জন্য রেখে দিতে পারেন। তারপর তোয়ালে দিয়ে গামছা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। 30 মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। ব্যবহার এর নিয়ম সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করতে হবে।
দইঃ একটি পরিষ্কার পার্টিতে আমলা পাউডার ও এক কাপ দই নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকের মধ্যে ভালোভাবে মেসেজ করুন 30 মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে। 30 মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। ব্যবহারের নিয়ম সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করতে হবে।
ডিমঃ
অলিভ অয়েল একটি ডিম এক চা চামচ মধু এই উপকরণগুলো হালকা গরম করে তারপর মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি আপনার মাথার ত্বকে ভালভাবে লাগিয়ে দিন। 25 থেকে 30 মিনিট পর ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ব্যবহারের নিয়ম সপ্তাহে দুই দিন।
মেথি বীজঃ
মেথির বীজ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পটাসিয়াম ইত্যাদি তাই আপনার চুলের খুশকি চুলের পুষ্টি গুন চুলের গোড়া শক্ত করার জন্য খুবই কার্যকরী।
এক কাপ মেথির বীজ ও 2 কাপ পানি সারা রাতের জন্য ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরে দিন এই উপকরণটি ভালোভাবে পেস্ট করে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন 30 মিনিট পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। ব্যবহার নিয়ম সপ্তাহে একদিন।
পেঁয়াজের রসঃ
পেঁয়াজের রয়েছে ফলিক অ্যাসিড পুষ্টিকর ফসফরাস ভিটামিন সি ইত্যাদি । পেঁয়াজের রস আপনার চুলের জন্য খুবই উপকারী। তাই চুল সিল্কি করার জন্য পেঁয়াজের রস ব্যবহার করুন।
পেঁয়াজের রস খুবই কার্যকরী আপনার চুলের জন্য। তাই চুল সিল্ক ভালো সুন্দর করার জন্য পেঁয়াজের রস ব্যবহার করুন। আপনার এর পরিমাপ বুঝে পরিমাণ মতো পেঁয়াজ নিয়ে তারপর পেঁয়াজের রস করে নিন। পেঁয়াজের রস এর সঙ্গে ব্যবহার করা তেল অথবা অলিভ অয়েল এই দুটো উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে তারপর চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন। 15 থেকে 20 মিনিট পর ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ব্যবহারের নিয়ম সপ্তাহে দুই দিন।
পেঁয়াজের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আপনার চুলের গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করবে চুল সিল্কি রাখতে সাহায্য করে এবং চুল কাল করতে সাহায্য করবে ইত্যাদি।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগারঃ
পরিমাণমতো অ্যাপেল সিডার ভিনেগার নিয়ে এর সঙ্গে এক কাপ পানি মিশিয়ে তারপর ভালোভাবে পেস্ট করে নিন। চুলে শ্যাম্পু কন্ডিশনার করার পর তারপর এই মিশ্রণটি ব্যবহার করুন। ব্যবহার এর নিয়ম সপ্তাহে দুই দিন।
খাদ্যতালিকা পরিবর্তনঃ
- মাশরুম, ডিমের কুসুম এবং মাছের মতো খাবার গুলো ব্যবহার করতে হবে।
- বায়োটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন টিম বাদাম পালং শাক ইত্যাদি।
- সকালে ঘুম থেকে উঠে ভিটামিন ডি সূর্যের প্রাকৃতিক গ্রহণ করতে হবে।
- আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুবই জরুরী। যেমনঃ মটরশুটি, মসুর ডাল, খেজুর, বিটরুট, পালং শাক, ইত্যাদি।
- পেয়ার কি মাকি অ্যাসিটিক অ্যাসিড তেরে পাওয়া ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড আপনার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
সাইট্রাস ফল যেমনঃ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার আমলা কমলা ইন্ডিয়ান কুচ বেরি ইত্যাদি।
আপনার চুল যদি সিল্কি রাখতে চান খুবই প্রয়োজনীয় শ্যাম্পুঃ
চুলের যত্ন বা চুল ভালো রাখার জন্য ইত্যাদি ইত্যাদি সর্বপ্রথম প্রয়োজন হয় শ্যাম্পু। শ্যাম্পু আমাদের চুলের জন্য খুবই কার্যকরী তাই প্রথমে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। শ্যাম্পু চুল পরিষ্কার রাখতে বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে খুব সহজভাবে আপনার চুল সিল্কি করতে সাহায্য করে থাকেন।
শ্যাম্পু ব্যবহার করার আগে অবশ্যই জেনে নিতে হবে নিয়মিত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে এবং ভালো ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। আমরা বাজার থেকে বিভিন্ন ধরনের শ্যাম্পু কিনে এনে ব্যবহার করি প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে কোন শ্যাম্পু টা ভালো। যদি ভালো না হয় সে ক্ষেত্রে আপনার চুল সিল্কি করা কোনভাবেই সম্ভব হবে না।
নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে নিন চুল সিল্কি করার জন্য কোন শ্যাম্পু ব্যবহার করবেনঃ
- লরিয়াল প্যারিস শ্যাম্পু
- সানসিল্ক শ্যাম্পু
- গোদরেজ শ্যাম্পু
- প্যানটেন প্রো ভি শ্যাম্পু
- শোয়ার্জকফ বোনাকিউর স্মুথ পারফেক্ট শ্যাম্পু
- ওয়াও আপেল সিডার ভিনেগার শ্যাম্পু
- ম্যাট্রিক্স বায়োলেজ শ্যাম্পু
- বায়োটিক বায়ো হেনা লিফ ফ্রেশ টেক্সচার শ্যাম্পু
- চুলের ধরন
- উপাদান
- অম্লতা
ওয়াও আপেল সিডার ভিনেগার শ্যাম্পুঃ
এই শ্যাম্পু হলো জৈব শ্যাম্পু রয়েছে খাঁটি হিমালয় প্রাকৃতিক অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে সমিতি। শ্যাম্পু আপনার চুলের জন্য খুবই কার্যকরী। আপনার চুলের বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে এসিড এবং ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে এটি চুলের ক্ষতি ও প্রান্ত থেকে রক্ষা করে থাকেন। চুলের খুশকি দূর করার জন্য এবং মাথার চুলকানি দূর করার জন্য ইত্যাদির জন্য খুব কার্যকারী।
ম্যাট্রিক্স বায়োলেজ শ্যাম্পুঃ
এই শ্যাম্পু পানিপথের দিও অ্যালুমিনিয়াম ফুলের সাথে মিশ্রিত চুলের জন্য খুব কার্যকারী। চুল সিল্কি করার জন্য পুষ্টি বৃদ্ধি করার জন্য শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
বায়োটিক বায়ো হেনা লিফ ফ্রেশ টেক্সচার শ্যাম্পুঃ
চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য বায়োটিক বায়ো হেনা লিফ ফ্রেশ টেক্সচার শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। এতে রয়েছে মেহেদি পাতা সাবান বাদাম যা আপনার চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে এবং চুল সিল্কি করতে সাহায্য করবে কমিশনার মতো ব্যবহার করে।
শোয়ার্জকফ বোনাকিউর স্মুথ পারফেক্ট শ্যাম্পুঃ
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে এলোমেলো অগোছালো চুল নিয়ে খুবই বিরক্ত এবং অপছন্দ করে থাকেন তারা এ শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। চুল ঝলমলে এবং কালো চুল ঘন চুল করার জন্য এই শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
প্যানটেন প্রো ভি শ্যাম্পুঃ
চুল সিল্কি করার জন্য চুলের শক্তিশালী থেকে করার জন্য এবং ফলের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করার জন্য এই সম্পদের ব্যবহার করুন। শ্যাম্পু ব্যবহার করার পরে আপনি যদি সারাদিন সে ক্ষেত্রে আপনার চুলের কোন ক্ষতি হবে না। এই শ্যাম্পু চুলের লাল হয়ে যাওয়া এবং চুলের আগা ফেটে যাওয়ার দূর করার জন্য খুবই কার্যকরী।
গোদরেজ শ্যাম্পুঃ
আমরা চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি তার মধ্যে এই সম্পর্কটি কার্যকারী আপনার চুল সুন্দর রাখার জন্য এবং সিল্কি করার জন্য আপনি একটু শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। অলিভ অয়েল তেলের মত খুবই কার্যকরী।
লরিয়াল প্যারিস শ্যাম্পুঃ
শ্যাম্পু আপনার চুল কাটে তাদের খুব জটিল পর্যন্ত লম্বা করতে সাহায্য করবে এতে চুলের গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করবে ইত্যাদি তাই আপনি আপনার চুল ভালো রাখার জন্য এশিয়ান পরিবার করুন। তৈলাক্ত যুক্ত রয়েছে এই সাম্প্রতিক।
সানসিল্ক শ্যাম্পুঃ
সানসিল্ক শ্যাম্পুর রয়েছে অ্যামোনিয়াম মিষ্টি বাদাম তেল নারকেল তেল আর তেল বাবা চুদল ইত্যাদি তাই এই শ্যাম্পু খুবই কার্যকরী আপনার চুল সিল্কি করার জন্য।
চুলের ধরনঃ
আপনার চুলের ধরন বুঝে তারপর আপনি শ্যাম্পু কিনে ব্যবহার করুন। আসলে সবার চুলে সব ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত নয় এতে বিপরীত হতে পারে তাই খুবই সর্তকতা অবলম্বন করে তারপরে আপনি আপনার চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। আপনার মাথার চুল কোঁকড়া এবং মোটা হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে এমন শ্যামপুর বাছাই করে নিতে হবে 4 চুলকে নিগ্রো এবং কমাতে সাহায্য করে পাতলা চুল ঘন করতে সাহায্য করে এবং চুলের গোড়া শক্ত রাখতে সাহায্য করবে ইত্যাদি।
উপাদানঃ
সফতেনিং শ্যাম্পু চুলের ব্যাস চ্যানেল উপাদান তত্ত্ব বিশারদ। সিয়াম আখন বাদাম তেল কখন কেন ইত্যাদি।
অম্লতাঃ
শ্যামপুর পিএইচ মান চুল এমন মাথায় ঢোকে আদর্শলিপি 15.5 অথবা এবং স্বল্প নির্বাচন করতে হবে যাতে t5i রাখতে সাহায্য করে থাকেন। পিএইচ যতক্ষণ তত ভালো চকচকে নরম রাখতে সাহায্য করবে আপনার চুলের জন্য উচ্চশ্রেণীর চুল পড়া এবং চুল ভেঙে যাওয়া থেকে খুবই উন্নত মানের কাজ করে থাকেন।
আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক রয়েছেন যারা ব্যস্ততার মাঝেও ব্যস্ততার কারণে এই চুলের যত্ন নিতে পারেন না কিন্তু অবশ্যই আপনাকে চুল ভালো রাখার জন্য একটু আলাদা সময় বের করে নিয়ে তারপর চুলের যত্ন করতে হবে। ব্যস্ততার কারণে চলে যে অবহেলা টা হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয় এই ক্ষতি থেকে কিভাবে আপনি বের হতে পারবেন সেই আগের করে তারপর আপনার চুলের যত্ন নিতে পারেন আমাদের ব্যস্ততার ফাঁকে অবশ্যই চুলের যত্ন নিতে হবে। চুল সিল্কি করার জন্য লম্বা চুল চুলের গোড়া শক্ত করার জন্য ইত্যাদি এসবের জন্য আপনি আপনার চুলের যত্ন নিবেন।