ওয়ালটন মোবাইল কিস্তিতে নেওয়ার নিয়ম |
ওয়ালটন মোবাইল কিস্তিতে নেওয়ার নিয়ম
আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের জানাবো যারা আমরা কিস্তির মাধ্যমে এন্ড্রয়েড ফোন ওয়ালটন কিস্তির মাধ্যমে নিতে চাই ওয়াল্টন মোবাইল কেনার কিছু নিয়ম রয়েছে এগুলো অবশ্যই কেনার আগে আপনাকে কিছু শর্ত/ নিয়ম জানতে হবে। তবে এই বিষয়গুলো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সুবিধার্থে তুলে ধরব যাতে করে আপনারা উপকৃত হতে পারেন।
আমরা অনেকেই নগদ টাকা দিয়ে ফোন কিনি আর বড় রকমের বাজেট দিয়েও বড় বড় রকমের ফোন কিনি তাই ওয়ালটন পূর্ণ দেশের হওয়ার যেমন গৌরব অর্জন করে তেমনি এটি একটি যা আপনি কিস্তির মাধ্যমে নিতে পারবেন। আপনি যেমন নগদও নিতে পারবেন তেমনি আপনি কিস্তির মাধ্যমে অর্থাৎ মাসিক কিস্তির মাধ্যমে আপনি নিতে পারবেন এতে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি এই ওয়ালটন ফোনটি আপনার নিকটস্থ ওয়ালটন প্লাজা অথবা ওয়ালটনের আউটলেট সেন্টার থেকে নগদ ও কিস্তির মাধ্যমে কিনতে পারবেন। নিচে ওয়ালটন মোবাইল কেনার কিছু নিয়ম উল্লেখ করা হলো।
ওয়ালটন মোবাইল কিস্তিতে কেনার নিয়ম: আপনাকে প্রথম নিকটস্থ ওয়ালটন প্লাজায় গিয়ে তাদের সঙ্গে ম্যানেজারের সঙ্গে অথবা ওয়ালটন কর্মীদের সঙ্গে কিস্তির ব্যাপারে কথা বলতে হবে তাদের কথা মত আপনি তাদের পূর্ণ অর্থাৎ মোবাইল কিস্তির মাধ্যমে কিনতে পারবেন এমন কি আপনি এখন যেহেতু অনলাইন বা নেটের যুগ আপনি ঘরে বসেই কিস্তির মাধ্যমে কিনতে পারবেন তাছাড়া তাদের কিছু হেল্প লাইন নাম্বার রয়েছে সেগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনারা আপনাদের পূর্ণ ক্রয় করতে পারবেন কিস্তির মাধ্যমে তাদের হেল্প নাম্বার গুলো হলো ১৬২৬৭ অথবা ০৯৬১২৩১৬২৬৭ ।
এছাড়া ওয়ালটন পেজ থেকে আপনারা চাইলেই তাদের ওয়েবসাইটটে ওয়ালটন অফিসিয়াল থেকে ভিজিট করতে পারবেন এবং যোগাযোগ করতে পারবেন।
আপনি প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে গুগলে সার্চ করে waltonbd.comলিখলে তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন ফেসবুক থেকে শুরু করে ফেসবুক পেজ তে লিংকের মাধ্যমে তাদের ওয়েবসাইট দেওয়া আছে সেখান থেকে আপনাদের কাঙ্খিত ফোনটি সবকিছু দেখে শুনে কিস্তির মাধ্যমে নিতে পারবেন।
তাছাড়া walton মোবাইল কিস্তিতে নেওয়ার কিছু শর্তসাপেক্ষে রয়েছে যেগুলোতে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে না জানলে এতে আপনাদের কিছু অসুবিধা রয়েছে নিয়ম গুলি নিচে উল্লেখ করা হলো ।
১.আপনার ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি সাথে নিয়ে আসতে হবে।
২.কাস্টমার কেয়ারের অর্থাৎ ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার বা তাদের কর্মী আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ছবি দেখবে ।
৩. তাছাড়া আপনাকে অন্যান্য কাগজপত্র সহ কিছু ফরম পূরণ করতে হবে অবশ্যই সঠিক তথ্য দিতে হবে।
৪. মোবাইল কিস্তিতে কেনার সময় অবশ্যই দুইজন জামিনদারের ছবি এবং তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে ফটোকপি সঙ্গে করে নিয়ে আসতে হবে ।
৫. নতুন ফোন কেনার সময় ফোনটির দাম অনুযায়ী প্রতি ৪০ শতাংশ পেমেন্ট করে দিতে হবে
৬. ফোনটির দাম অনুযায়ী ৪০ শতাংশ পেমেন্ট করার পর বাকি টাকাগুলো মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করে দিতে হবে ।
৭. আপনাকে অবশ্যই ফোন নিতে হবে অফিসিয়ালি
তাছাড়া যারা কিস্তিতে মোবাইল নিতে পারবে:
যে কোন পেশাজীবী ,ব্যবসায়ী, দোকানদার স্টুডেন্ট, সরকারী বেসরকারি চাকরিজীবী শিক্ষক থেকে শুরু করে সবাই কিস্তির মাধ্যমে ফোন নিতে পারবে তাছাড়া ওয়ালটন পণ্য এখন ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বা ১২মাসের কিস্তি সুবিধা দিতেছে।
দেশি ব্রান্ড, ওয়ালটন ইএমআই সুবিধা ওয়ালটন প্লাজায় থেকে ক্রেডিট কার্ড ছাড়াও কিস্তিতে ফোন কেনা যাবে ।
আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন Walton কোম্পানি থেকে কিভাবে মোবাইল কিস্তির মাধ্যমে কিনতে হয় । এতে করে আপনাদের অনেক উপকার হবে তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের কাছেতুলে ধরলাম ।