প্যারামেডিকেল কোর্স খরচ, পড়ার যোগ্যতা ও ভালো প্রতিষ্ঠান

প্যারামেডিকেল কোর্স খরচ
প্যারামেডিকেল কোর্স খরচ

প্যারামেডিকেল কোর্স খরচ সম্পর্কে আজকের আলোচনা। শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। কিন্তু শিক্ষায় শিক্ষিত  হওয়ার পরে যখন চাকরি না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে তখন হয়ে যায় সমাজের বোঝা।তাইতো চাকরির সন্ধানে এখন পড়াশোনাতেও বিকল্প আনার চেষ্টা করছে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা। কেউবা মেডিকেল কেউ প্যারামেডিকেল কেউ নার্সিং এবং কেউ ইঞ্জিনিয়ারিং করে চাকরির সহজ পথ বেছে নিচ্ছে। এসএসসি পরীক্ষার পরে আমরা কোথায় পড়াশোনা করব এটা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়ে। চিন্তিত হয়ে পড়ে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে। মেডিকেলের চান্স না পাওয়ার নিশ্চয়ই তার জন্য শুরুতেই প্যারামেডিকেলে চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখে অনেক স্টুডেন্টরা। হে প্রিয় পাঠকগণ যদি আপনারা আজকে প্যারামেডিকেলের খরচ এবং প্যারামেডিকেল মূলত কি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন। কেননা আজকের এই প্রতিবেদন সাজানো হয়েছে প্যারামেডিকেল সম্পর্কে এবং এর খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে।

প্যারামেডিকেল কি: প্যারামেডিকেল কোর্স খরচ

এসএসসি বা এইচএসসির পর বিষয় নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীরা, অভিভাবক সবাই চিন্তায় পড়ে যান।তাই এ সময় বেছে নিতে হবে এমন একটি বিষয়, যেখানে  শিক্ষা ব্যয় কম হবে ও লেখাপড়া শেষে বেকার হয়ে বসে থাকতে হবে না। বর্তমান সময় তেমনি একটি সম্ভাবনাময় পেশা মেডিকেল টেকনোলজি। চিকিৎসা সেবায় ডাক্তারদের প্রাধান্য দেওয়া হলেও একটি হাসপাতাল বা ক্লিনিক ডাক্তার দ্বারা পরিচালিত হতে পারে না। প্রত্যেকটি বিভাগে ডাক্তারের সহকারী হিসেবে প্রয়োজন হয় বিশেষজ্ঞ কর্মীর।ভেতরে বলা হয় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট।

প্যারামেডিকেলের চাহিদা ও কাজের ক্ষেত্র:

প্যারামেডিকেল সম্পর্কিত একটু হলেও ধারণা হয়ে গেছে।এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক প্যারামেডিকেল এর চাহিদা এবং কাজের ক্ষেত্র সমূহ। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গৃহীত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একজন গ্র্যাজুয়েট চিকিৎসকের বিপরীতে ৫ /৬ জন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট প্রয়োজন হয়। সে হিসেবে বাংলাদেশে বর্তমানে দুই লাখেরও বেশি মেডিকেল টেকনোলজিস্ট প্রয়োজন। ইউনিয়ন, উপজেলা বা জেলা থেকে শুরু করে রাজধানী পর্যন্ত প্রচুর সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল বা স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে তালিকাভুক্ত ক্লিনিক ছাড়াও আছে প্রায় ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক, অসংখ্য বেসরকারি ডায়াগনিস্ট ল্যাবরেটরী। এসব প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক সংখ্যক মেডিকেল টেকনোলজিস্ট প্রয়োজন। দেশের বাইরে ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এর কাজের সুযোগ রয়েছে। আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে মেডিকেল টেকনোলজি বিষয়ে লেখা পড়া করে বের হলে সাধারণত ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বেতন পেয়ে থাকে। পরবর্তীতে কাজে অভিজ্ঞতা দক্ষতা বৃদ্ধির সাথে সাথে ৪৬ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

প্যারামেডিকেলের পড়ালেখা:

মেডিকেল টেকনোলজিস্ট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে এসএসসি পাশের পর পছন্দের যেকোনো বিষয়ে ভর্তি হতে পারেন। বিষয়গুলো হলো প্যাথলজি, ডেন্টাল, ফার্মেসি, নার্সিং,ফিজিওথেরাপি, রেডিওলজি এন্ড ইমিজিন ও প্যারামেডিকেল।বিএসসি বা এম এম সি করার সুযোগও রয়েছে এখানে।

প্যারামেডিকেল এ ভর্তির যোগ্যতা :

যেকোন বিভাগ থেকে এসএসসি তে জিপিএ নূন্যমান ২.৫০ পেলে পছন্দের একটি কোর্সে ভর্তি হওয়া যাবে। পড়াশোনা করা অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ইন্টার্নশিপের সুযোগ রয়েছে।একাডেমিক রেজাল্ট এর পাশাপাশি কর্ম দক্ষতা যত ভালো হবে, তত ভালো অবস্থানে অথবা ভালো প্রতিষ্ঠানের চাকরি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।  

প্যারামেডিকেল এর কোর্সসমূহ:

মানে চার বছর মেয়াদের ডিপ্লোমা কোর্স সমূহ করা হয়েছে। এবার আসুন প্যারামেডিকেল এর এই কোর্সগুলো নিয়ে আলোচনা করি। 

১.ল্যাবরেটরি মেডিসিন বা প্যাথলজি:

রোগীর রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে একজন ল্যাব টেকনোলজিস্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যক্ষা, কুষ্ঠ সহ বিভিন্ন মারাত্মক রোগ ল্যাবরেটরি টেকনোলজিস্টরা নির্ণয় করেন। এছাড়াও ব্লাড টেস্ট, Urine টেস্ট, Stool,Sputum সহ বিভিন্ন প্রকার পরীক্ষায় ল্যাব টেকনোলজিস্ট এর ভূমিকা অনস্বীকার্য। 

কোর্স শেষ করার পর ল্যাপ টেকনলজিস্ট এর জন্য রয়েছে সরকারি সহ বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে কাজের সুযোগ। 

২.ফার্মেসি:

হেলথ সাইন্স ও কেমিক্যাল সায়েন্স ঠিক মাঝামাঝি জায়গায় ফার্মেসী বিষয়টার অবস্থান।এবং এই একটা বিষয় একজন ফার্মেসিস্ট এর দায়িত্ব নিয়ম মত ঔষুধের ব্যবহার নির্দিষ্ট করা। তাছাড়া ক্লিনিকাল প্রাকটিস মেডিসিন এর রিকিউ এবং ড্রাগ ইনফরমেশন এর মত সেবামূলক পেশার মধ্যেই পড়ে। 

৩.ফিজিওথেরাপ :

শারীরিক ভাবে অক্ষম, দুর্ঘটনা কবলিত ও প্যারালাইসিস রোগীদের ক্ষেত্রে একজন গ্রাজুয়েট ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ফিজিওথেরাপি টেকনোলজিস্ট গন বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসার দিয়ে থাকেন। এরা সরকারি চাকরির পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে ফিজিওথেরাপি সেন্টারে ও কাজ করে থাকেন। ফিজিওথেরাপিস্ট গন যে সমস্ত রোগের Consult করে থাকে তা হল :Stroke,Back Pain,Neek Pain,Posture Problem,Joint or Muscle Pain,Arthritis,Breathing Problem যেমন :Asthma সহ ইত্যাদি। 

৪.রেডিও থেরাপি :

ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারের আক্রান্ত রোগীদের জীবাণুর স্বাভাবিকতা আনয়নের রেডিওথেরাপিস্ট গণতান্ত্রিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। 

৫.রেডিওগ্রাফি :

এরা বিভিন্ন ধরনের এক্সরে করে থাকেন। যেমন :X-ray, MRI,CT-Scan ইত্যাদি। এগুলো রোগীর রোগ নির্ণয়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। 

৬.ডেন্টিস্ট :

 মুখ ও দাঁতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট কোন গুরুত্বপূর্ণ সেবা প্রদান করেন।তারা প্রধানত দাঁত বাঁধানো উঠানো স্কেলিং ফিলিং RCT ইত্যাদি করে থাকেন। এরা সরকারি চাকরির পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে দন্ত ও চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন করতে পারে। 

প্রিয় পাঠক গণ উপরের সবগুলোই প্যারামেডিকেল কোর্সের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনারা আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী এ কোর্সগুলো বাছাই করে নিয়ে এর উপর পড়াশোনা করতে পারেন।এবং খুব সহজে একটি ভালো চাকরি পেতে পারেন।

প্যারামেডিকেল এর কোর্সের সময়সীমা:

প্যারামেডিকেল কোর্সের সময়সীমার উপরে অনেক সময় অনেক কিছু নির্ভর করে থাকে। এই সময়সীমার উপরে খরচ নির্ভর করে থাকে। নির্ভর করে চাকরি পাওয়া।তাহলে আসুন এবার আমরা জেনে নেই সময়সীমা অনুযায়ী প্যারামেডিকেল এর কোর্সগুলো। 

১.ডিগ্রী কোর্স 

তিন থেকে পাঁচ বছরের একটি রেগুলার কোর্স হচ্ছে ডিগ্রী কোর্স। এই কোর্সকে ব্যাচেলার করছো বলা হয়ে থাকে। এই কোর্সের পর আরও উচ্চশিক্ষা নিয়ে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রী ও করা যায়। ভালো চাকরি পেতে হলে এই কোর্স করতেই হবে। 

২.ডিপ্লোমা কোর্স 

তুই থেকে তিন বছরের হয়ে থাকে এই ডিপ্লোমা কোর্সটি। পরবর্তীতে এক বছরের ইন্টারর্নি নিতে হয়। দ্রুত চাকরি পেতে হলে এই পোস্টটি করা আবশ্যক। এটি কিন্তু গ্রাজুয়েট ডিগ্রী নয়। 

৩.সার্টিফিকেট কোর্স 

স্বল্প সময়ের এই কোর্সকে সার্টিফিকেট কোর্স বলা হয়। এই পোস্টটি মাত্র ৬ মাস থেকে ১২ মাসের হয়ে থাকে।তাই এই কোর্সে খরচও কম পড়ে। 

প্যারামেডিকেল কোর্স খরচ :

প্যারামেডিকেল কোর্সের  সম্পর্কে বলতে অনেক বিষয়ের ওপর ডিগ্রী কোর্স করা যায়। সেগুলো আমরা উপরে আলোচনা করে নিয়েছি। বার আসন প্যারামেডিকেল কোর্সের খরচ গুলো জেনে নেই। প্যারামেডিকেল এর ডিগ্রী কোর্সের খরচ সমূহ :

১.ফিজিওথেরাপি:ব্যাচেলর অফ ফিজিওথেরাপি এটি সাধারণত চার বছরের কোর্স। কি করতে খরচ পরে প্রায় ২ লক্ষ টাকা। 

২.বি এস সি ইন ওটিটি :অর্থাৎ অপারেশন থিয়েটার টেকনোলজি। এটিও একটি ডিগ্রি কোশ্চেন অন্তর্ভুক্তই পড়ে। এই কোর্সটি করতে তিন বছরের মতো সময় লাগে। খরচ পড়ে ১ লক্ষ ৩০হাজার টাকা। 

৩.বি এস সি ইন নার্সিং -এটি চার বছরের পর এটাতেও ১ লক্ষ টাকার মত খরচ হয়। 

৪.বি এস সি ইন রেন্যাল ডায়ালজিস্ট টেকনোলজি। তিন বছরের পর। খরচ ১ লক্ষ ৭০ হাজার প্রায়। 

৫.ব্যাচেলর অফ ন্যাচারোপ্যাথি এন্ড যোগাস সাইন্স। সাড়ে চার বছরের এই পোস্টটিতে খরচ পরে প্রায় ৫০ হাজার টাকা। 

৬.বিএস সি ইন মেডিকেল রেকর্ড টেকনোলজি। এই কোর্সটি তিন বছরের। বছরের ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা খরচ পরে। 

৭. বি এস সি এন অপরটোমেস্টি, এই কোর্সটিতে সময় লাগে তিন বছর। খরচ বছরে ৩ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। 

৮.ব্যাচেলর অফ রেডিয়েশন টেকনোলজি, সময় লাগে তিন বছর, খরচ পরে বছরের ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা।

৯.বিএসসি ইন মেডিকেল ইমেজিং টেকনোলজি, এটিও ৩ বছরের কোর্স।এটিতে খরচ হয় ২ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। 

১০.bsc এর নিউক্লিয়ার মেডিসিন টেকনোলজি। সময় লাগে তিন বছর। খরচ হয় ১ থেকে ২ লক্ষ টাকা। 

১১.ব্যাচেলর ইন অডিওলজি এন্ড স্পিস ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাথলজি। এটি চার বছরের কোর্স। এটিতে পড়তে খরচ ৬ বছরে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা।

প্যারামেডিকেলে ডিপ্লোমা কোর্স গুলোর খরচ:

পরে আমরা প্যারামেডিকেল এর ডিগ্রীর কোর্সগুলো খরচ এবং কোর্স সম্পর্কে জেনে নিয়েছি। এখন আমরা প্যারা মেডিকেল এর ডিপ্লোমা কোর্সের খরচও সময় গুলো জেনে নেব। 

১.ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল ইমেজিং টেকনোলজি এই কোর্সটি ২ বছরের। এই কোর্সটি করতে খরচ হবে ৬০০০০ টাকা বছরে। 

২.ডিপ্লোমা ইন এক্সরে টেকনোলজি -২ বছরের কোর্স।খরচ পড়বে ৪০ হাজার টাকা বছরে। 

৩.ডিপ্লোমা ইন নার্সিং কেয়ার অ্যাসিস্ট্যান্ট -এটিও ২ বছরের কোর্স।প্রতি বছরে ত্রিশ হাজার টাকা প্রতি বছরে ৩০ হাজার টাকা খরচ হবে।  

৪.ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল রেকর্ড টেকনোলজি -২ বছরের কোর্স, খরচ হবে ৫০হাজার টাকা বছরে। 

৫.ডিপ্লমা ইন ডেন্টাল -এটি ও ২ বছরের কোর্স। বছরে পঞ্চাশ হাজার টাকা লাগবে। 

৬.ডিপ্লোমা ইন অফ থালোমিক টেকনোলজি -২ বছরের কোর্স। খরচ প্রায় ১ লক্ষ টাকা। 

৭.ডিপ্লোমা ইন আ্যনাস্থিশিয়া -২ বছরের কোর্স খরচ লাগবে ১ থেকে ১.৫০ লাখ টাকা। 

৮.ডিপ্লোমা পিজিওথেরাপি -এটি ৩ বছরের কোর্স কোর্স। হর ৪০ হাজার টাকা বছরে। 

৯.ডিপ্লোমা ইন ডায়ালোজিস্ট টেকনিশিয়ান -২ বছরের কোর্স খরচ ৫০ হাজার টাকা বছরে। 

১০.ডিপ্লোমা ইন অপারেশন থিয়েটর টেকনোলজি -২ বছরের এই কোর্সটিতে ও ৫০ হাজার টাকা লাগবে বছরে। 

১১.ডিপ্লোমা এনওটি টেকনিশিয়ান -এই কোর্স ২ বছরের হয়ে থাকে এবং খরচ ১ লক্ষ টাকা।।

প্যারামেডিকেল কোর্স খরচ নিয়ে আমাদের শেষ কথা :

উপরে আমরা প্যারামেডিকেলের কোর্সগুলো এবং খরচ নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর গুলো পেয়ে গেছেন। আপনি যদি আপনার সন্তানকে প্যারামেডিকেলে পড়াতে চান তাহলে আপনার তার নিকটবর্তী প্যারামেডিকেল প্রতিষ্ঠানগুলোতে গিয়ে সরাসরি কথা বলতে পারেন। আপনি চাইলে সরকারি প্যারামেডিকেল প্রতিষ্ঠানগুলোতেও এ কোর্স সমূহ করাতে পারেন। সরকারি প্যারামিডিকেলে গেলে কোর্স করাতে অনেক কমখরচে এই কোর্সগুলো করতে পারবেন। আর যদি বেসরকারি প্যারামেডিকেলে আপনি পড়তে চান বা আপনার সন্তানকে পড়াতে চান তাহলে আপনাকে একটু বেশি খরচ করতে হবে। আপনি চাইলে মেধাবী স্টুডেন্ট এবং দরিদ্র স্টুডেন্টদের জন্য ছাড় ও দিতে পারে। তাই আপনার নিকটবর্তী পেরামেডিকেল প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরাসরি কথা বলুন এবং জীবনকে এগিয়ে নিয়ে চলুন। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আমাদের সাথেই থাকুন, আসসালামু আলাইকুম।

হাবিবা আফরিন

আমার নাম হবিনা আফরিন । ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি আমার শখ। sorolmanus.com আমার সেই শখ পুরণে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। আশা করছি আমার লেখার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হবেন। সবাই আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads