আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা |
জীবনে সুস্থ থাকা আল্লাহ তা'আলার সবচেয়ে বড় একটি নেয়ামত। আজকের এই পৃথিবীতে কয়টি মানুষ সম্পূর্ণভাবে সুস্থ আছে বলুন তো।সবাই কোন না কোনে রোগে আক্রান্ত হয়ে আছে।কারো শারীরিক কোন সমস্যা না থাকলে তার অবশ্যই মানসিক সমস্যায় সে আক্রান্ত হয়ে থাকে।যাইহোক বন্ধুরাআজ আমাদের আলোচনার বিষয় আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা।আপনারা যদি আমাশয় রোগ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই প্রতিবেদনটি আপনাদের জন্য কারণ আজকে আমরা আমায় রোগ নিয়ে আলোচনা করব। আমার শৈবটি খুবই ছোঁয়াচে খাবারের পাত্র খাবার বাথরুম এমনকি জলের মাধ্যমে এটি ছড়াতে পারে। যেহেতু আমার সহায় হলে ঘন ঘন বাথরুমে যেতে হয় তাই বাথরুম করার পর ভালো করে সাবান দিয়ে আপনি ওই রোগের বিস্তার রোধ করতে পারবেন। আমার সাথে তিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়ে থাকে।
আমাশয়ের কিছু সাধারণ লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছে পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব, ১০০ ডিগ্রির উপরে জ্বর এবং ডিহাইড্রেশন। আমাশায়ের প্রথম ধাপে শরীর ও দুর্বল থাকে পরে জর্ডের অভাবে ডিহাইড্রোজেশন হয় ও চূড়ান্ত পরিনিতি হিসেবে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। আমায় সে রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করে আমরা খুব ভালো উপকার পেতে পারি। তো আসুন প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আমরা আজকে আমাশয়ের রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিব এবং সাথে সাথে এর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কেও জেনে নেব। তাই শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
আমাশয় কি
আমার সয় হল অন্ত্রের একটি সংক্রমণ যার ফলে মল দিয়ে রক্ত ও শ্লেষ্মা চলে আসে। এই সময় পেটে ব্যথা, পাতলা এবং ঘন ঘন পায়খানা হওয়া, জ্বর ইত্যাদি লক্ষ্য করা যায়। রোগের লক্ষণ গুলো প্রায় তিন জন্তই স্থায়ী থাকে। আমাশয় রোগে উঁচুড় জ্বর দেখা যায়। জ্বর ১০০ ডিগ্রীর বেশিও হতে পারে।দশ বছরের নিচে শিশুরা যদি এই রোগে আক্রান্ত হয় তাদের ক্ষেত্রে উচ্চ জ্বর নাও দেখা দিতে পারে।আমাশয় রোগ একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। আর এই ব্যাকটেরিয়া গুলো হচ্ছে শিগেলা, সালমোনিলা, ক্যাম্পাইলোব্যাক্টর,এশেরিকিয়া কলাই ইত্যাদি।
আমাশয়ের প্রকারভেদ
আমায় সব রোগের ও প্রকারভেদ রয়েছে আসুন আমার সঙ্গে সঙ্গে আমরা আমাশয় রোগের প্রকারভেদ গুলো জেনে নেই। সাধারণত আমাশয় দুই প্রকারের হয়ে থাকে।
- ১.আ্যমিবিক আমাশয় ও
- ২.ব্যাসিলাস আমাশয়।
এবার চলুন আমরা এই দুই প্রকার আমাশয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
১.আ্যমিবিক আমাশয়:
অ্যামাবিক আমাশয় সাধারণত বিষাক্ত, জীবাণুযুক্ত নষ্ট খাবার ও জল পান করলে হয়ে থাকে।এটি লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ঘন ঘন পায়খানা পেটে প্রচন্ড ব্যথা বমি বমি ভাব মরলে রক্ত ও শ্লেষ্মা বের হতে দেখ যায় ।
২.ব্যাসিলাস আমাশয়:
ভ্যাসিলাস আমাশয় কখনো কখনো অনেক বিপদজনক হয়ে ওঠে। কোন ব্যক্তি ব্যাসিলাস আমাশয় তে আক্রান্ত হলে তার প্রথম লক্ষণ হল ডায়রিয়া। এছাড়াও অন্য লক্ষণ গুলোর মধ্যে মলের সাথে রক্ত, পেটে প্রচন্ড ব্যথা, প্রচন্ড জ্বর ইত্যাদিও দেখা যায়।
অনেকের ক্ষেত্রে আবার ব্যাসিলা আমাশয় এর লক্ষণগুলো এতটাই কম যে ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে সেটা সারিয়ে ফেলা সম্ভব।
আমাশয়ের কারণ
প্রতিটি রোগ আক্রমণ করার বিশেষ কিছু কারণ থাকে। ঠিক তেমনি আমাশয়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার জন্য কিছু কারণ রয়েছে। আসুন এখন আমরা সে কারণগুলো জেনে নেই। কেননা আমাশয় রোগের কারণগুলো সম্পর্কে আমরা জানতে পারলে আমরা অনেকটা সতর্কিতভাবে চলাচল করতে পারব।
আমাশয় সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া গুলো হলো শিগেলা, সালমোনেলা,ক্যাম্পাইলোব্যাক্টর,এশেরিকিয়া কোলাই ইত্যাদি। এগুলো প্রতিটি খুব ক্ষতি কারো ব্যাকটেরিয়া। যার প্রতিটি আপনার অন্তরের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। স্থান অনুপাতে ব্যাকটেরিয়া গুলোর প্রাধান্য লক্ষ্য করা যায়। যেমন শ্রী গেলা ব্যাকটেরিয়া টির প্রভাব সাধারণত ল্যাটিন আমেরিকাতে দেখতে পাওয়া যায়। অন্যদিকে ক্যাম্পাইলো ব্যাকটোরের প্রভাব আবার ভারত সহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে দেখা যায়। এছাড়া পেটে কৃমি থাকলে তা থেকেও আমার সৃষ্টি হতে পারে। আমাশয় সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া টির এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির দেহে ছড়িয়ে পরে। আসুন আমরা সেই মাধ্যমগুলো জেনে নেই।
- দূষিত পানি ও পানীয় পান করা
- সংক্রামিত ব্যক্তি মলত্যাগের পর হাত ভালো করে না পরিষ্কার করলে
- পচা বা নষ্ট খাবার খাওয়া
- দূষিত পানিতে সাঁতার কাটলে
- শারীরিক সম্পর্ক করলে
আমাশার কি কি লক্ষণ হয়ে থাকে
আমাশয়ের বিভিন্ন লক্ষণ দেখে আপনি রোগটিকে সনাক্ত করতে পারবেন। আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানার সাথে সাথে আপনার এর লক্ষণগুলো জেনে রাখা ভালো। আমাশার উপসর্গ কম থেকে গুরুতর বিভিন্ন রকমের হতে পারে। এই রোগটি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, সংক্রামিত এলাকা যেখানে আপনার বাড়ি অফিস এখান থেকে ছড়াতে পারে। সাধারণত উন্নয়নশীল দেশ ও তুলনামূলক গরিব দেশে আমাশয় এর প্রভাব বেশি দেখা যায়। আমাশয়ের লক্ষণ গুলি হালকা এবং মারাত্মক উভয় হতে পারে। তবে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে আপনার ব্যথা কমতে পারেও আপনি স্বাভাবিকভাবে সব কাজ করতে পারেন। আমাশার কিছু সাধারন লক্ষণ গুলো উল্লেখ করা হলো
- পেটে প্রচন্ড ব্যথা ও খিল ধরা
- ডায়রিয়া
- ক্ষুধা মন্দা
- ১০০° থেকে বেশি তাপমাত্রা যুক্ত জ্বর
- ঘন ঘন মলত্যাগের উপক্রম হওয়া
- পেট ফুলে যাওয়া
উক্ত লক্ষণগুলো সাধারণত চার থেকে আট দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। কোন কোন ক্ষেত্রে ছয় থেকে আট সপ্তাহ স্থায়ী হয়ে থাকে । আবার কখনো কখনো রোগীর সুস্থ হতে তিন দিন সময় লেগে যায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে কোন রোগীর১ সপ্তাহের মতো সময় লেগে যায়।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
আমাশয় রোগের প্রধান কারণ গুলোর মধ্যে একটি হলো অপরিষ্কার থাকা।আমাশয় অত্যাধিক ছোঁয়াচে রোগ। এটি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির দেহে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এটি ঘটে যখন একটি সংক্রামিত ব্যক্তির সংস্পর্শে অন্য একটি সাধারণ মানুষ আসে। কিছু আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসার কথা উল্লেখ করা হলো যা আপনাকে এই ভয়াবহ রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে।
১.গুড়
আখ গৌড় আমাশার রোগের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী একটি উপাদান। গুড় আপনার পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। আপনার যদি পুরনো আমাশা থাকে তাহলে প্রত্যেক সকালে এক চামচ আখের গুড় খান। আমাশা ভালো হয়ে যাবে। প্রয়োজনে গুড়ের সাথে কাঁচা হলুদ ও কাঁচা ছোলা ও খেতে পারেন।
২.থানকুনি পাতার রস
থানকুনি পাতার রস আমাশা রোগের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। গ্রামের দিকে সব জায়গায় থানকুনি পাতা দেখতে পাওয়া যায়। ১০ থেকে ১৫ টা ধানকুড়ি পাতা তুলে ভালো করে বেটে নিয়ে ওর থেকে রস থেকে নিয়ে খেয়ে নিন। থানকুনি পাতার রস তিতা হলে মধুর সাথে ও খেতে পারেন। নিয়ম করে কিছুদিন খেলে এর থেকে আপনি সহজে মুক্তি পাবেন।
৩.আম জাম পাতার রস
একটা পাত্রে আম বা জাম পাতার তুলে সেটিকে ভালো করে বেটে নিয়ে দুই থেকে তিন চামচ রস বের করে নিন। আপনি গরম পানির সাথেও এই রস খেতে পারেন। প্রতিদিন সকালবেলা একইভাবে আম জামের রস পান করলে আমাশার সমস্যা ভালো হয়ে যাবে।
৪.ডাবের পানি
আমাশার ফলে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়।যার ফলে আমাদের শরীর ডিহাইড্রেশনের শিকার হয়। এইচডি হাইড্রেশন থেকে বেরোনোর জন্য ঘন ঘন খাওয়া উচিত। যা আপনার শরীরের দুর্বলতা ও দূর করবে।
৫.লবণ লেবুর পানি
ডাবের পানি অনেকের কাছে অনেক মূল্যবান হয়ে থাকে। সব সময়ের ডাব হাতের নাগালে পাওয়া যায় না। তাই ডাবের পানির বদলে আপনারা লেবুর রসের সাথে লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে ও শরীরের দুর্বলতা কমে যাবে।
৬.অর্জুন গাছের ছাল
অর্জুন গাছের ছাল ছাড়িয়ে সেই ছালকে ভালো করে বেটে নিয়ে ওর রস খেতে পারেন। এতে আমাশার সমাধান হবে। এছাড়া আপনি অর্জুন গাছের ছালকে দুধে ফুটিয়েও খেতে পারেন।
৭.পেঁপে, কাঁচা কলা
আমাশা হলে তেল মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। পেঁপে আমাশা রোগীদের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী একটি ফল। আমাশা হলে পেঁপে কাঁচা কলা ডাটা গাজর দিয়ে তৈরি হালকা ঝোল সবজি খাওয়া উচিত।
৮.কুলেখাড়ার রস
অনেক সময় আমাদের পেটে আম বা অপপ্রোমল জমে থাকার কারণে পেটে প্রচন্ড ব্যথা লক্ষ্য করা যায়। আকুলেখাড়া পাতার রস তিন থেকে চার চামচ খেলে জমে থাকা অপক্কমল বেরিয়ে যাবে। কুলেখাড়ার রসের সাথে আপনি মধু মিশেও খেতে পারেন।
৯.শুটের গুড়া
পুরনো আমাশা যাদের রয়েছে তাদের উচিত আদা এক গ্রাম মাত্রায় সহমত শুটের ঘুরা গরম পানির সঙ্গে খাওয়া। এর দ্বারা আম পরিপাক হয়।
১০.ডালিম
ডালিম গাছের ছাল সিদ্ধ করে খেলে আমাশয় সারে এটি আমাশয়ের কাজ দেয়।
১১.তেতুল
যাদের আমার আশা অনেক দিন থেকে অর্থাৎ পুরনো আমাশা তারা চার থেকে পাঁচ গ্রাম তেতুল পাতা সিদ্ধ করে চটকে নিয়ে তা ছেঁকে নিন। তোর রসটিকে চিড়ার ফোনের সাথে মিশিয়ে খেলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে বহুদিনের পুরানো এবং পেটে সঞ্চিত আম বেরিয়ে যাবে। অবশ্য নতুন আমার শাওয়ার ক্ষেত্রেও টোটকাটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
১২.বতুয়া শাক
রক্ত আমার সয় বেতো বা বতুয়ার শাকের রস তিন থেকে চার চা চামচ অল্প গরম করে দুধে মিশিয়ে খেলে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে মহিষের দুধ হলে আরো অনেক ভালো হয়।
১৩.মুথা
এ রোগে অনেকের পেট কোন কোন করে ব্যথা করে সে ক্ষেত্রে এই মুথার ক্বাথ খেলে আম ও ব্যথা দুটোই কমে যায়।
১৪.আমড়া
আমড়ার আঠা ৩ থেকে ৪ গ্রাম আধা কাপ পানিতে ভিজিয়ে রেখে তার সঙ্গে আমড়া গাছের ছালের রস এক চা চামচ মিশিয়ে একটু চিনি দিয়ে খেলে দুই দিনের মধ্যে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং আমাশা সেরে যাবে।
১৫.গোলমরিচ
আমাশার আম বা মল বেশি পড়ে না। কিন্তু ব্যথা এবং মলত্যাগ করতে অনেক কষ্ট হয়। সে ক্ষেত্রে গোলমরিচ চূর্ণ একবার দেড় গ্রাম মাথায় সকালে বিকালে দুবার পানি সহ খেতে হবে। তাহলে এই সমস্যা দূর হবে।
আমাশার রোগের ঘরোয়া চিকিৎসার কিছু টিপস
- দুধের সাথে কালো লবণ মিশিয়ে পান করুন।
- দিনে অন্তত দুবার কমলালেবুর রস খান।
- ডালিমের খোসা বেটে নিয়ে দুধের সাথে মিশিয়ে খান।
- প্রচুর কলা খেতে পারেন কলাতেই ফাইবার থাকার কারণে জমে থাকা মল শরীরের বাইরে বেরিয়ে যাবে।
- লেবু ও মধু একসাথে মিশিয়ে খান।
- বাথরুমে যাওয়ার পর আপনার হাত পা ভালো করে সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে ধুয়ে বের হন।
- মিনারেল ওয়াটার বা পানি ফুটিয়ে পান করুন।
এটা মনে রাখবেন যে আপনি যে খাবার গ্রহণ করছেন সেটা যেন ভাল হয় এবং ভালোভাবে সিদ্ধ হয়।
আমাশার রোগীদের খাওয়া দাওয়া
যেহেতু আমাশা একটি পেটের রোগ তাই আমাশার রোগীদের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট খাবারের তালিকা অনুসরণ করে চললে অনেক ভালো হবে। আমাশা রোগীরা কোন কোন খাবার খাবেন তা অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত। বাড়ির রান্না করা খাবারেই তাদের খাওয়া উচিত। এবার আসুন আমার সেই রোগীদের কি কি খেলে ভালো হবে সেগুলো জেনে নিন।
আমাশা রোগীরা যেসব খাবার খেতে পারবে
- খোসা ছাড়ানো আলু
- আপেল ও কলা
- সিদ্ধ সবজি
- মধু
- দই
- কমলালেবু ও ডালিম ফলের রস
- সাধারণ বিস্কুট
- গ্রিন টি ও স্যুপ।
আমাশার রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে
- দুধ জাত পণ্য যেমন দুধ, ক্রিম, পনির, মাখন, আইসক্রিম ইত্যাদি।
- মসলা জাতীয় পণ্য, ভাজা তেল মসলাযুক্ত খাবার, চর্বিযুক্ত খাবার ইত্যাদি বর্জন করা উচিত।
- আ্যলকোহলযুক্ত পানীয়।
- চা কফি
- চিনি যুক্ত খাবার
- লাল মাংস এবং কাঁটা শাকসবজি
- বাদাম মটরশুটি বাঁধাকপি ফুলকপি শাকসবজি আমাশার লক্ষণগুলো বাড়াতে পারে।
আমাশা রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে আমাদের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আমাদের উপরের আলোচনা থেকে অবশ্যই আপনারা আমাশার রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে গেছেন। আশা করি এই ঘরোয়া চিকিৎসা দিয়ে আপনি উপকৃত হবেন। তো এই রোগ থেকে জলদি নিরাময় হন এবং অন্যকে নিরাময় করতে সাহায্য করুন। সেই পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন ভালো, থাকুন সুস্থ থাকুন, আসসালামু আলাইকুম।